কদিন পরই শুরু হতে যাচ্ছে পবিত্র মাহে রমজান। স𝓡িয়াম সাধনার এই মাসে মাংসের চাহিদা কম থাকলেও, দাম কমেনি সে হারে। এক কেজি গরুর মাংস কিনতে এখনো পকেট থেকꦺে বের করতে হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত।
শনিবার (৯ মার্চ) রাজধানীর বনশ্রী থেকে কারওয়ান বাজারে মাংস কিনতে এসেছেন আরিফ হোসেন๊। তিনি বলেন, “বনশ্রীতে গরুর মাংস ৭💎৮০ টাকা, কোথাও ৮০০ টাকাও বিক্রি হচ্ছে।”
এদিন কারওয়ান বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বাজারে মাংস তেমন বিক্রি না হলেও ব্যস্ত সময় পার করছেন বিক্রেতারা। কেউ মাং💙স কেটে আলাদা করছেন, কেউ ক্রেতাদের বুঝিয়ে নিজের দোকানে টানছেন। ক্রেতারা আসছেন দাম যাচাই করছেন এক দোকান থেকে আরেক দোকানে। দাম ঠিকঠাক হলে পরিমাণ মতো মাংস কিনছেন তারা।
মাংস ক্রেতা আরনুস বলেন, “যে যেমন পারছে মাংসের দাম নিচ্ছে। দোকানে দাম দেওয়া ৭৫০ টাকা। একজন বিক্রেতা ওই দামই চেয়েছে। আরেকজন আবার ৬০০ টাকায় দিতে চাচ্ছে। দামের পার্থক্যে সন্দেহ থেকে🔯 যাচ্ছে। সব এলাকায় একদামে মাংস বিক্রি হলে প্রতারিত হতে হয় না।”
মাংসের দাম বেশি অভিযোগ করে মহিউদ্দ💞িন বলেন, “রমজান এসেছে মাংসের দাম বেড়েছে। গরুর কিনতে পারলꦯেও খাসি কেনা যাচ্ছে না। ১০-১৫ দিন আগে ৭০০ টাকা ছিল গরুর মাংস, আজকে ৭৫০ টাকা।”
খাসির মাংস ক্রেতা বিন্দু বলেন, “বাজার মনিটরিং না হলে দাম বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। মনিটরিং হলে দাম ক🦂্রয় ক্ষমতার মধ্যে আসবে।”
এদিকে ক্রেতাদের বাড়তি দামের অভিযোগ মানতে নারাজ বিক্রেতা। তাদের দাবি, ক্রেতা ধরে রাখতে ক্রয়মূল্যের চেয়ে তারা কম 😼দামে মাংস বিক্রি করছেন। ভারত থেকে গরু আমদানি শুরু হলে দাম কমবে বলে প্রত্যাশা তাদের।
গরুর মাংস বিক্রেতা জাহাঙ্গীর আলম বলেন, “মাংস বর্তমানে ৭৮০ টাকা কিনে ৭৫০ টাকা বিক্রি করতে হচ্ছে। দোকানে (হোটেল-রেস্তোরাঁ) বাকিতে মাংস বিক্রি করতে হয়। কেনা দামের চেয়ে কম দামে না বিক্রি করলে, টাকা উঠবে না। বাধ্য হয়েই বিক্রি 𒐪করতে হচ্ছে। ভারতীয় গরু আমদানি হলে মাংসের দাম আরও কমবে।”
খাসির মাংস বিক্রেতা খোরশেদ বলেন, “রমজানে মাংসের চাহিদা কম থাকে। দুই মাস থেকে একই দাম আছে। সরকার দাম ধরে দিলে তখন ওই দামে বিক্রি করবো।”