• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের রায় বহাল


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ৪, ২০২৪, ১০:৩৩ এএম
মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুনর্বহালের রায় বহাল

সরকারি চাকরির প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা পদ্ধতি বাতিলের সিদ্ধান্ত অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের রায় আপাততဣ বহাল রেখেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। ফলে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা আপাতত বহালই থাকছে।

বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই𒉰) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের নিয়মᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚিত ও পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ হাইকোর্টের রায় বহাল রাখেন। 

শুনানিতে আপিল বিভাগ রাষ্ট্রপক্ষের উদ্দেশে বলেন, “আপাতত হাইকোর্টের রায়꧅ যেভাবে আছে, সেভাবে থাকুক। রায় প্রকাশ হলে আপনারা নিয়মিত আপিল দায়ের করেন।🥃 আমরা শুনব।”

প্রধান বিচারপতি প্রশ্ন র🌟েখে বলেন, আন্দোলন হচ্ছে হোক। রাজপথে আন্দোলন করে কি হাইকোর্টের রায় পরিবর্তন করবেন?

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚ। রিটের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনཧজীবী মোতাহার হোসেন সাজু।

আইনজীবী মোতাহার হোসেন স♕াজু বলেন, আপিল বিভাগে পরবর্তী শুনানি না হওয়া পর্যন্ত হাইকোর্টের রায় বহাল থাকবে।

এর আগে, গত ৯ জুন মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে জারি করা পরিপত্র 💮অবৈধ মর্মে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বহাল🎶 রাখেন চেম্বার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম। ওইদিন আপিল বিভাগের বেঞ্চে শুনানির জন্য ৪ জুলাই দিন ঠিক করে দেন তিনি।

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে💯 ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র ‘অবৈধ’ ঘোষণা করে গত ৫ জুন রায় দেন হাইকোর্ট।

জনপ্রশাসন মন্ত্🐈রণালয়ের বিধি-১ শাখা থেকে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর নবম গ্রেড এবং ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত সরাসরি নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়। নারী কোটা ১০ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ এবং জেলা কোটা ১০ শতাংশ বাতিল করে এ পরিপত্র জারি করা হয়।

ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কেন্🐈দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম⛦ তুষারসহ সাতজন হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।

এ রিটের শুনানি নিয়ে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ একটি রুল জারি করেন। রুলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পাবলিক স꧅ার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের সাত দিনের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।

 

Link copied!