২০৪১ সালে একটি আধুনিক, সুখী-সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হলে বাণিজ্যের আধুনি🦄কায়ন অপরিহার্য। এক্ষেত্রে বাণিজ্য হতে হবে স্মার্ট।
রোববার (মার্চ) বিকেলে এফবিসিসিআই আয়োজিত ‘স্মার্ট ট্রেড ফর স্মার্ট বাংলাদেশ: ওয়ে ফরওয়ার্ড’বিষয়ক এক সেমিনারে ব্যবসায়ীরা এসব কথা বলেন। এফবিসিসি🍨আইয়ের বোর্ড রুমে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী꧋র মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।
তোফাজ্জল হোসেন🅘 মিয়া বলেন, “সরকার♌ সবসময় ব্যবসায়ী সম্প্রদায়কে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে আগ্রহী। আমাদের অর্থনীতির মূল চালিকা শক্তি হলো ব্যবসা-বাণিজ্য। তাই সরকার দেশের ব্যবসা ও বাণিজ্যের পরিবেশ উন্নয়নে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। সুষ্ঠু ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিতে সরকার অতীতের মতো ভবিষ্যতেও ব্যবসায়ীদের নীতি সহায়তা প্রদানে বদ্ধ পরিকর।”
এর আগে স্বাগত ব💖ক্তব্যে এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, “বাংলাদেশ আজ বিশ্ব অর্থনীতিতে এক উদীয়মান শক্তি। এই টেকসই প্রবৃদ্ধির মূলে রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্ব ও সাহসী পদক্ষেপ। 💮সেই সঙ্গে ২০২১ সালের মধ্যে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে গত দেড় দশক ধরে আইসিটি খাতকে উৎসাহিত করার মাধ্যমেই সূচিত হয়েছে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের এক নতুন অধ্যায়।”
মাহবুবুল আলম আরও বলেন, “বিশ্বের অর্থনীতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ডিজিটাল বাংলাদেশের পর স্মার্ট বাংলাদেশের পরিকল্পনা সরকারের একটি দূরদৃষ্টিসম্পন্ন সিদ্ধান্ত। কেননা উন𒁏্নত বিশ্বের দেশগুলো ইতোমধ্যে স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হয়েছে। এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশও স্মার্ট দেশে রূপান্তরের পথে অনেক দূর এগিয়ে গেছে। সাশ্রয়ী, টেকসই, বুদ্ধিদীপ্ত, জ্ঞানভিত্তিক এবং উদ্ভাবনী প্রযুক্তিগত সমাধানই হচ্ছে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’।”