ভারতের বরেণ্য চলচ্চিত্র পরিচালক সুভাষ ঘাই হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তিনি মুম্বাইয়ের লীলাবতী হাসপাতালের আইসিইউ-তে ভর্তি। ৭৯ বছর বয়সী সুভাষ শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালౠে ভর্তি হয়েছেন বলে জানা গেছে। পাশাপাশি শারীরিক ভাবে তিনি দুর্বল হয়ে পড়েছেন এবং থেকে থেকে তিনি মাথা ঘোরাও অনুভꩵব করছেন । খ্যাতিমান এই পরিচালকের স্বাস্থ্য নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
হাসপাতালের একটি সূত্র পরিচালকের স্বাস্থ্যের আপডেট দিয়ে জানিয়েছেন, ‘উন্নতির লক্ষণ দেখা যাচ্ছে’! যার কারণে 𒊎তাকে শিগগিরি আইসিইউ থেকে সাধারণ ওয়ার্ডে স্থানান্তরিত করা হবে।
এদিকে হাসপাতাল বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই সুভাষ ঘাইয়ের ব্রেনের সিটি এঞ্জিওগ্রাম, চেস্ট ও অ্য🀅াবডোমেনের নানা পরীক্ষা চালানো হয়েছে। আরও জানা যাচ্ছে যে, সোমবার অর্থাৎ ৯ ডিসেম্বর, তার পিইটি-সিটি স্ক্যাম নামের একটি স্বাস্থ্য পরীক্ষা হবে। তারপরই বলা যাবে, ঠিক কী হয়েছে সু🐓ভাষের।
প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, হার্টের রোগে আক্রান্ত পরিচালক সুভাষ ঘাই। পাশাপাশি অতি সম্প্রতি ত💖ার হাইপোথাইরয়ডিজমও ধরা পড়েছে।
এদিকে চলচ্চিত্র নির্মাতার মুখপাত্র জানিয়েছে যে, রুটিন চেকআপের জন্যই হাসপাতা🍒লে সুভাষ। তিনি সুস্থ রয়েছেন, স্থিতিশীল রয়েছ🎃েন। মানুষ যে পরিচালকের স্বাস্থ্য নিয়ে ভাবিত, তার জন্য ধন্যবাদও জানানো হয় সকলকে।
অভিনেতা হিসেবেই বলিউডে ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন সুভাষ ঘাই। ‘তকদির’, ‘আরাধনা’ ছবিতে ছোট চরিত্রে অভিনয়ও করেন। ‘উমঙ্গ’ এবং ‘গুমরাহ’ ছবিতেও দেখা যায় তাকে। কিন্তু অভিনেতা হিসেবে প্রত্যাশিত সাফল্য পাননি সুভাষ। এরপরই পরিচালনার দিকে ঝোঁকেন তিনি। তার পরিচালিত ‘রাম-লক্ষণ’, ‘তাল’, ‘সওদাগর’ ‘কালীচরণ’ꦛ, ‘হিরো’, ‘বিধাতা’, ‘মেরি জং’, ‘কর্মা’, ‘রাম-লখন’, ‘খলনায়ক’, ‘পরদেশ’, বিপুল জনপ্রিয় হয়।,
তার পরিচালিত শেষ ছবি ‘কাঞ্চি’, মুক্তি পায় ২০১৪ সালে। সামাজিক বিষয় নিয়ে তৈরি ℱছবি ‘✤ইকবাল’এর জন্য ২০০৬ সালে জাতীয় পুরস্কারও পান সুভাষ।