রাজধানীর পল্ꦕটন ও রমনা থানার পৃথক নয়টি মামল꧑ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
বুধবার (১০ জানুয়ারি) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রো🍨পলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন শুনানি শেষে ১০ হাজার টাকা মুচচেকায় এ জামিন মঞ্জুর করেন।
মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) মির্জা ফখরুলকౠে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন। একই সঙ্গে অধিকতর জামিন শুনানির জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন।
ওই দিন সকালে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করা হয় মির্জা ফখরুলকে। এরপর রমনা মডেল ও পল্টন থানারꦉ পৃথক নয়টি মামলায় তাকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর তার আইনজীবীরা জামিন চেয়ে শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত তার অধিকতর জামিন শুনানির জন্য বুধবার দিন ধার্য করেন।
গত ৩১ ডিসেম্বর ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্য🦄াজিস্ট্রেট রেজাউল করিম চৌধুরীর আদালত ফখরুলের রমনার তিন ও পল্টন থানার ছয়টি মামলায় গ্রেপ্তার এবং জামিন শুনানির জন্য ৯ জানুয়ারি📖 দিন ধার্য করেন।
গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ ঘিরে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ এবং বিভিন্ন স্থাপনায় হা🐽মলা-ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগের ঘটনায় মির্জা ফখরুলের বিরুদ্ধে ১১টি মামলা হয়। এর মধ্যে পল্টন থানায় আট মামলা ও রমনা মডেল থানায় তিনটি মামলা রয়েছে।
প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার মামলায় গত ২৯ অক্টোবর গ্রেপ্তার দেখিয়ে মির্জা ফখরুলকে আদালতে হাজির করা হয়। এরꦯপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে এ মামলায় ক💃ারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে, আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন।
উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি ♛উদ্দিনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে গত ১৮ ডিসেম্বর পল্টন মডেল থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর জামিন নামঞ্জুর করে মির্জা ফখরুলকে কারাগারে পাঠানো হয়🧜।