• ঢাকা
  • সোমবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৪, ১১ ভাদ্র ১৪৩১, ২০ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে অরাজকতায় দায়ীদের বিচার হবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ৫, ২০২৪, ০৭:৪৩ পিএম
‘মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে অরাজকতায় দায়ীদের বিচার হবে’
বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি : সংগৃহীত

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে অরাজকতা সৃষ্টিকারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী🌼 শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, “মালয়েশিয়া কর্মী প্রেরণের বিষয়টি যদি নিয়ম মেনে করা হতো, তাহলে এ ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতো না।”  

বুধবার (৫ জুন) জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশনে সংসদ সদস্যের এক প্রশ্নের জꩲবাবে তিনি এসব🗹 কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এবার যে সমস্যা হয়েছে সে বিষয়গুলো আমরা খতিয়ে দেখছি। এর জন্য যদি কোনো ব্যক্তি বা প্রতি💮ষ্ঠান দায়ী থাকে তাহলে তাদের বিচারের আওতায় আনা হবে।”

দেশে কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ ইস্যুতে শেখ হাসিনা বলেন, “কমিউনিটি ক্লিনিক বর্তমান সরকারের সাফল্যের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে দেশের দরিদ্র ও সুবিধাবঞ্চিত গ্রামীণ জনগণের কাছে 🦋কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে সমন্বিত স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা ও পুষ্টি সেবা পাচ্ছেন। ১৯৯৮-২০০১ সময়ে ১০ হাজারেরও বেশি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মিত ও অধিকাংশই চালু করꦕা হয় এবং জনগণ সেবা পেতে শুরু করে। কিন্তু ২০০১ সালে সরকার পরিবর্তনের পর এ কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায় এবং এ অবস্থা ২০০৮ সাল পর্যন্ত চলমান থাকে। দীর্ঘদিন অব্যবহৃত থাকায় নদীভাঙন ও অন্যান্য কারণে ৯৯টি কমিউনিটি ক্লিনিক ধ্বংস হয়ে যায় এবং ১০ হাজার ৬২৪টি বিদ্যমান থাকে।”

প্রধানমন্ত্রী বলে🌳ন, “২০০৯ সাল থেকে ‘রেভিটালাইজেশন অব কমিউনিটিজ হেলথ কেয়ার ইনিশিয়েটিভ ইন বাংলাদেশ (আরসিএইচসিআইবি)’ প্রকল্পের মাধ্যমে কমিউনিটি ক্লিনিক পুনরুজ্জীবিতকরণ কার্যক্রম শুরু হয়। সারা দেশে বর্তমানে ১৪ হাজার ২৯২টি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ সম্পন্ন হয়েছে। এর মধ্যে মোট ১৪ হাজার ২৭৫টি কমিউনিটি ক্লিনিক চালু রয়েছে এবং ৯৮টি কমিউনিটি ক্লিনিকের নির্মাণ কাজ চলমান রয়েছে।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে গ্রামীণ জনগণকে মূলত স্বাস্থ্য শিক্ষা, স্বাস্থ্য উন্নয়ন, পুষ্টি, পরিবার পরিকল্পনা, উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগ শনাক্তকরণ, সীমিত নিরাময়মূলক সেবাসহ জরুরি ও জটিল রোগীদের যথাযথ ব্যবস্থাপনার জন্য উচ্চতর পর্যায়ে রেফার সংক্রান্ত সেবা দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক রোগসমূহ প্রাথম꧂িকভাবে নিরূপণ এবং উচ্চতর পর্যায়ে রেফার যেমন, উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, আর্সেনিকোসিস, অটিজম ইত্যাদি কার্যক্রম পরিচালিত𓃲 হচ্ছে।”

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “অসংক্রামক রোগ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে কমিউনিটি ক্লিনিকে নিয়মিত স্বাস্থ্য শিক্ষা কার্যক্রম আরও জোরদার করা এবং একটি কার্যকর রেফারেল ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠার জন্য প💜্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।”

Link copied!