• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান দেশে পৌঁছেছে


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৩, ০৭:৩১ পিএম
ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান দেশে পৌঁছেছে
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র। ছবি : সংগৃহীত

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য ইউরেনিয়ামের প্রথম চালান দেশে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দুপুর দেড়টার দিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইউনিট-১-এর প্রথম ব্যাচের ইউরেনিয়াꦚম বহনকারী রাশিয়ার একটি চার্টার্ড উড়োজাহাজ রাজধানীর হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে।

গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্▨রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম।

তিনি জানান, রাশিয়ার উড়োজাহাজটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ইউরেনিয়াম ꧙নিয়ে বিমানবন্দরে অবতরণ করেছে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, আগামী ৫ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে এই জ্বালানি হস্তান্তর হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ভার্চুয়ালি ওই ♚অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

এর আগে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ব্♐যাচের ইউরেনিয়াম চূড়ান্তভাবে গ্রহণ করতে একটি প্রটোকল সই হয়। সাইবেরিয়াতে হওয়া ওই চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের পরিচালক ড. মো. শৌকত আকবর ও রা🥀শিয়ার পক্ষে এটমস্ট্রয় এক্সপোর্টের (এএসই) ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যালেক্সি দেইরি স্বাক্ষর করেন।

পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপুরে পদ্মা নদীর পাড়ে নি⛄র্মাণাধীন বিদ্যুৎ প্রকল্পটি দেশের ইতিহাসে এককভাবে সবচেয়ে বড় অবকাঠামো। প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নি🌼র্মাণাধীন এ প্রকল্পে রাশিয়া ৯১ হাজার ৪০ কোটি টাকা ঋণ সহায়তা দেবে এবং বাংলাদেশ সরকার দেবে ২২ হাজার ৫২ কোটি ৯১ লাখ ২৭ হাজার টাকা। রাশিয়ার কারিগরি ও আর্থিক সহায়তায় রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের আওতায় পরমাণু শক্তি কমিশন বাস্তবায়ন করছে।

প্রকল্পের জেনারেল ডিজাইনার ও কন্ট্রাক্টর রাশিয়ার রোসাটম করপোরেশনের প্রকৌশল শাখা। এ বিদ্যুৎ প্রকল্পের দুটি ইউনিটে থাকছে ৩+ প্রজন্মের রুশ ভিভিইআর রিঅ্যাক্টর, যেগুলো সব আন𒈔্তর্জাতিক নিরাপত্তা চাহিদা পূরণে সক্ষম। প্রকল্পের নির্মাণকাজ তিন ভাগ শেষ হয়েছে। কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট থেকে ২০২৪ সালে এবং পরের বছর দ্বিতীয় ইউনিট থেকে ১২০০ মেগাওয়াট করে মোট ২৪০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে যোগ হওয়ার কথা রয়েছে। 

Link copied!