• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১, ২০২২, ০১:০৪ পিএম
৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার নিয়োগ পুনর্বহালের সিদ্ধান্ত বাতিল

তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে চাকরিচ্যুত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে চাকরি༺তে পুনর্বহাল করতে প্রায় এক যুগ আগে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া সিদ্ধান্ত বাতিল ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন ছয় সদস্যের আ✅পিল বিভাগ এই রায় দেন।

এর আগে ২৮ আগস্ট আপিলের ওপর শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আপিল🐓 বিভাগ ১ সেপ্টেম্বর রায়ের জন্য দিন রাখেন। সে অনুযায়ী আজ সকালে রায় দেওয়া হ༺লো।

২০১০ সালের ১২ এপ্রিল প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল ৮৫ কর্মকর্তার আ൩পিল মঞ্জুর করে চাকরিতে পুনর্বহালের পক্ষে রায় দেন। প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনালের এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ পৃথক চারটি লিভ টু আপিল (আপিলের অনু☂মতি চেয়ে আবেদন) করে।

এর পরিপ্রেক্ষিতে আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত ২০১০ সালের ২৯ এপ্রিল আপিল ট্রাইব্যুনালের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত 💫করেন। বিষয়টি আপিল বিভাগের♍ নিয়মিত বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠানো হয়।

এর ধারাবাহিকতায় ২০১১ সালে সরকারপক্ষ পৃথক আপিল করওে। এসব আপিলের ওপর ২💦৮ আগস্ট শুনানি শেষ হয়।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর♊্নি জেনারে𒈔ল এ এম আমিন উদ্দিন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও মোহাম্মদ মেহেদী হাছান চৌধুরী।

অন্যদিকে চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের꧑ পক্💜ষে শুনানি করেন আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ, প্রবীর নিয়োগী, সালাহ উদ্দিন দোলন ও কামরুল হক সিদ্দিকী।

আইনজীবীদের তথ্যমতে, ২০০৫ সালের ৩ সেপ্টেম্বর সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে ৩২৭ জনকে উপজেল🌌া নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে অস্থায়ীভাবে নির্বাচিত করা হয়।

জোট সরকারের সময়ের এই নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক ওঠে। ২০০৭ সালের তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ৩২৭ জনের মূল্যায়ন পরীক্ষা নেওয়🌱া হয়। তাদের মধ্যে ৮৫ জনকে একই বছরের ৩ সেপ্টেম্বর চাকরিচ্যুত করা হয়।

এর বিরুদ্ধে ๊চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা মামলা করেন। ২০০৯ সালের ২৩ মার্চ মামলা খারিজ করে রায় দেন প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে চাকরিচ্যুত প্রার্থীরা আপিল করেন। এই আপিল মঞ্জ🌃ুর করে প্রশাসনিক আপিল ট্রাইব্যুনাল রায় দেন।

Link copied!