নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তি⛦ন মেয়াদে ধারাবাহিকভাবে দেশ পরিচালনার ফলে সমন্বিত যোগাযোগব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। নৌ, সড়ক, রেল ও আকাশপথে যোগাযোগব্যবস্ܫথার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে দুর্ভোগ লাঘব হয়েছে।”
মঙ্গলবার (২৭ জুন) আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল পরিদর্শন শেষে খালিদ মাহমুদ 🍃চৌধুরী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্যান্য সেক্টরের মতো ঢাকা সদরঘাটে অভাবনীয় সাফ🦂ল্য দেখতে পারছেন। এ অবস্থা আগে ছিল না। আগে উপচে পড়া ভিড় ছিল। লঞ্চের ছাদে মানুষ ভিড় করত। এখন সেই অবস্থা নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সাহস ও দেশপ্রেম দিয়ে স্বপ্নের পদ্মা সেতু তৈরি করেছেন। এর ফলে দক্ষিণ অঞ্চলের মাꦇনুষের দুয়ার খুলে গেছে।”
খালিদ মাহমুদ বলেন, “কক্সবꩲাজার পর্যন্ত রেলপথ চালু করার উদ্যোগ নেওয়া🗹 হয়েছে। আকাশপথে বিভাগীয় শহরগুলোর সঙ্গে যোগাযোগব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। যাত্রীর চাপ চারদিকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের লক্ষ্য দেশের মানুষকে সেবা করা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবকিছুতে শৃঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যে কাজ করছেন। তার নেতৃত্বে আমরা ২০৪১ সাল নাগাদ স্মার্ট বাংলাদেশ পাব।”
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, “নিরাপদ জাহাজ পরিচালনার লক্ষ্যে জাহাজে নিরাপদ ইকুইপমেন্ট সংযোজনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আগামী কয়েক বছ🐼রের মধ্যে নৌ খাতে অভূতপূর্ব পরিবর্তন দেখতে পারবেন। মানুষ ভালোভাবে নিরাপদে থাকবে। দুর্ঘটনা কমাতে নজর দেওয়া হচ্ছে। প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতে ইনস্টিটিউট তৈরি করছি। কোস্টগার্ড, নৌ পুলিশে আধুনিক যন্ত্রপাতি সংযোজন করা হচ্ছে। নৌপথে চুরি ডাকাতি প্রায় বন্ধ হয়েছে। আমরা সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করছি। আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে নৌ চলাচল আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ন্যায় স্বাভাবিক হয়ে যাবে।”
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) চেয়ারম্যান কমোডর আরিফ আহমদ মোস্তফা, নৌপরিবহন অধিদপ্তর, নৌ পুলিশের কর্𒀰মকর্তা ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।