• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


প্রস্তুতি নিচ্ছেন আওয়ামী আইনজীবীরা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৪, ০১:৩১ পিএম
প্রস্তুতি নিচ্ছেন আওয়ামী আইনজীবীরা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে চলে যান আওয়াম🧜ী লীগের সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর থেকে একের পর এক ম😼ামলার আসামি করা হচ্ছে দলের সভাপতি শেখ হাসিনাকে। শুধু তিনি নন, দলের হাজার হাজার নেতাকর্মীকে মামলার আসামি করা হচ্ছে।

জানা গেছে, মামলাগুলো আইনি প্রক্রিয়ায়♕ লড়বে আওয়ামী লীগ। সময় হলেই নেতাকর্মীরা আইনজীবী নিয়োগ দেবেন। প্রয়োজন হলে বিদেশি আইনজীবীও নিয়োগ দেওয়া হবে।

দলীয় সূত্রমতে, ক্ষমতা হারানোর পর থেকে মামলা আর হামলার ভয়ে দিন পার করছেন আ💜ওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। যখন-তখন বাড়িঘরে হামলার শঙ্কায় দিনাতিপাত করছেন তারা। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থাকা দলটির কেন্দ্রীয় নেতা থেকে শুরু করে তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা বাড়িতে অবস্থান করতে পারছেন না। কেউ আত্মগোপনে চলে গেছেন, কেউ কেউ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। যারা বাড়িতে থাকছেন, রাত হলেই তারা অন্যত্র চলে যাচ্ছেন। হামলা থেকে বাঁচলেও রেহাই মিলছে না মামলা থেকে। এরই মধ্যে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নামে দেড় শতাধিক মামলা হয়েছে। বাদ পড়েননি শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয় ও মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের নামও।

একের পর এক মꦚামলা, এত মামলা কীভাবে মোকাবিলা করবেন জানতে চাইলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আওয়ামী লীগ নেতা গণমাধ্যমকে বলেন, “আমাদের দলের নিজস্ব আইনজীবী আছেন। শুধু ঢাকা নয়, প্রতিটি জেলায় দলীয় আইনজীবী রয়েছেন, আইনজীবী নেতা রয়েছেন, এমনকিꦑ দলকে সমর্থন করেন—এমন আইনজীবীও রয়েছেন। তারাই মামলাগুলো লড়বেন। তবে এখন নয়। তারা (আইনজীবীরা) প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সময় হলেই আইনি লড়াইয়ে নামবেন তারা।”

এদিকে, গত ১৭ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে একটি নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, এখন পর্যন্ত যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, হামলার শিকার হয়েছেন এবং যাদের বাসাবাড়ি কিংবা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা হয়েছে, তারা যেন নিজ নিজ থানায় অভিযোগ বা সাধারণ ডায়েরি দায়ের করেন। কারণ হিসেবে সেখানে বলা হয়েছে, জাতিসংঘের♚ মানবাধিকার কমিশনের তথ্য অনুসন্ধান দল এখন বাংল♌াদেশে অবস্থান করছেন। তারা গত ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ঘটে যাওয়া সব ধরনের সহিংস ঘটনার তথ্য সংগ্রহ করবেন। দলের পক্ষ থেকে এ সুযোগ কাজে লাগাতে বলা হয়েছে। ‘অভিযোগ না নিতে চাইলে সাধারণ ডায়েরি করুন, যদি সাধারণ ডায়েরি করতে না দেয় তাহলে জাতিসংঘের তদন্ত দলের কাছে দলীয়ভাবে আমরা অভিযোগ দেব’— বলা হয় ওই নির্দেশনায়।

Link copied!