রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপদাহ। এমন পরিস্থিতিতে খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হচ্ছেন না অনেকেই। তবে কর্মজ🦂ীবী মানুষেরা মাথার ওপর প্রখর রোদ নিয়েই ছুটছেন কর্মযজ্ঞে। এমন পরিস্থিতিতে ঢাকাবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে ম꧒েট্রোরেল।
যাত্রীরা বলছেন, মেট্রো কোচে যানজটমুক্ত যাত্রার সঙ্গে এসির ঠান্ডা বাতাস থাক🃏ায় ভ্রমণ অনেক আরামদায়ক। মেট্রোরেল ঢাকাবাসীর জন্য আশীর্বাদও মনে করছেন কেউ কেউ।
সরেজমিনে বেশ কয়েকটি মেট্রো স্টেশন ঘুরে দেখা গেছে উপচেপড়া যাত্রীর ভিড়। টিকিট কাউন্টারগুলোতে সারিবদ্ধভাবে যাত্রীরা টিকিট কাটছেন। কোচগুলো 🔯যাত্রীদের ঠাঁসা।
মেট্রোরেল বর্তমানে উত্তরা থেকে মতিঝিল চলছে। এ রুটের বাসগুল🉐োতে তাই তুলনামূলক যাত্রী কম।
বাস চালকরা বলছ✅েন, তীব্র তাপদাহের কারণে যাত্রীরা বাসে উঠছেন কম। এতে তাদের আয় কমে গেছে।
উত্তরায় যাওয়ার জন্য মেট্রো স্টেশনে এসেছেন নাদিম আহম্মেদ। কথা হয় তা🎐র সঙ্গে। তিনি বলেন, “বাসে গরমের জন্য যেতে পারছি না। তাছাড়া গরমের কারণে অসুস্থ বোধ করছি। বাসে গেলে দেরি হয়। এখানে দ্রুত যাওয়া যাবে আবার এসিতে বসে 💦যাওয়া যাবে। গতবার গরমে তো অজ্ঞান হয়ে পড়েছিলাম। এবার মাঝে মাঝে ঝাপসা দেখছি। গরমে মেট্রোরেল ঢাকাবাসীর জন্য আশীর্বাদ বলাই যায়।”
শাহিন নামের আরেক যাত্রী বলেন, “মেট্রোতে আজকেই চরবো। শুনেছি মেট্রোতে এসির ব꧋াতাস আছে। আমি আগারগাঁও যাবো। বাসে অনেক গরম।”
নুসরাত জাহান তিশা নামের এক বাসযাত্রী বলেন, “আমি যাত্র♏াবাড়ী থেকে মতিঝিল এলাম। ওখানে মেট্রোরেল নেই, তাই বাসেই এলাম। বাসে গরম প্রচুর, অবস্থা খুবই খারাপ। এরা অতিরিক্ত যাত্রী ওঠায়। আজকে গরমে একজন অজ্ঞানও হয়ে পড়েছিল।”
বাস চালক শহিদুল বলেন, “এখন যাত্রী তেমন পাওয়া যাচ্ছে না। রাস্তায় লোকজন কম। আগে ৭ থেকে ৮ হাজার টাকা ভাড়া হতো, এখন হয় ৫ হাজার টাকা। যাত্রীরা বাসে বেশি ওঠে না। মতিঝিল এসে অনেকেই নেমে ♔যান। তখন দেখা যায় যে অনেকেই মেট্রোতে চলে যান।﷽”