ভয়াবহ নিমতলী ট্র্যাজেডির ১৪ বছর আজ। ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নিমতলীতে আগুনের ঘটনায় মারা 💎যান ১২৪ জন। দগ্ধ হন অর্ধশতাধিক।
ওইদিন একটি বিয়েবাড়ির চুলা থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। আশপাশে কেমিকেলের গুদাম থাকায় চোখের পলকে আগুন ছড়ি﷽য়ে পড়ে। ভয়াবহ রূপ ধারণ করে আগুনের লেলিহান শিখা। পুড়ে মারা যান বিয়ের কনের আত্মীয়-🌳স্বজন, অতিথি ও প্রতিবেশীরা। পুড়ে যায় ২৩টি বসতবাড়ি, দোকান ও কারখানা।
এ ঘটনায় একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়।
ঘটনার পর তদন্ত কমিটি পুরান ঢাকার আব🧜াসিক এলাকা থেকে রাসায়নিক গুদাম ও কারখানা সরিয়ে নেওয়ার সুপারিশ করে। তবে আজও সেই সুপারিশ পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি। তখন কমিটি কেরানীগঞ্জ ও নারায়ণগঞ্জে জায়গা ঠিক করার সুপারিশসহ উচ্চমাত্রার বিপজ্জনক ৫ শতাধিক রাসায়নিকের তালিকা করে প্রতিবেদন দেয় শিল্প মন্ত্রণালয়ে।
নিমতলীর পরে পুরান ঢাকার চুড়িহাট্টায় ঘটে গেছে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায়। এছাড়া পুরান ঢাকায় প্রায়ই ঘটে ছ♏োটবড় আগুনের ঘটনা। তবে কোনোভাবেই পুরান ঢাকা থেকে সরছে না কেমিকেলের গোড♕াউন।
জানা গেছে, পুরান ঢাকায় রাসায়নিকের গুদাম ও দোক🐻ান ২০ হাজারের বেশি। এর মধ্যে অনুমোদন বা লাইꩲসেন্স আছে মাত্র ৮০০টি গুদামের। বাসাবাড়িতেও রাখা হয় বিভিন্ন কেমিকেল।