দূরে কোথাও ভ্রমণে গেলে রꦗাত্রিযাপনের জন্য হোটেল বুকিং করতে হয়। হোটেলের রুমগুলো পরিস্কার কিনা, এর পরিবেশ কেমন, রুমের ভাড়া কত-এমন বিষয়গুলো নিশ্চিত করেই হোটেল বুকিং করা হয়। হোটেলের রুমে উঠতেই যেন মনে প্রশান্তি চলে আসে। পরিপাটিভাবে গুছানো একটি রুম। বিছানায় সাদা চাদর, ম্যাচিং পর্দা, টেলিভিশন, একটি ছোট আলমারিসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুই রয়েছে। রাত্রিযাপনের জন্য এমন গুছানো পরিবেশেরই খোঁজ করেন সবাই।
হোটেলের যাবতীয় বিষয় তো খেয়াল করছেন। কিন্তু কখনো ভেবে♏ দেখেছেন, অধিকাংশ হোটেলের রুমে বিছানার চাদর সাদা রঙের কেন দেওয়া হয়? দেশ কিংবা দেশের বাইরে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, হোটেলের বিছানায় সাদা রঙের চাদর ও বালিশের কভার ব্যবহার করা হয়। সেই চাদর পাল্টে আবার সাদা রঙের চাদরই বিছানো হয়। কিন্তু এমনটা কেন করা হয়, জানেন কি?
সাদা রং তুলনামূলক সহজেই ময়লা হয়। এরপরও হোটেল কর্তৃপক্ষ সাদা রঙের চাদর ও বালিশের কভার কেন বিছিয়ে রাখেন- এর নেপথ্যে রয়েছে বেশ কয়েকটি কারণ। জানা যায়, নব্বইয়ের দশকে আমেরি💞কার একটি হোটেল প্রথম সাদা চাদর ব্যবহার শুরু করে। সেই থেকে এই প্রথা চলে আসছে।
সাদা উজ্জ্বল রং। এটি আলোর সবচেয়ে বেশি প্রতিফলন ঘটায়। সাদা চাদর, বালিশ বা পর্দা ব্যবহারে হোটেলের ঘর অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়। আবার ঘরে বেশি সাদা রং ব্যবহার করলে ꦡঘর বড়ও দেখায়। শুধু তাই নয়, পরিস্কার সাদা বালিশ ও চাদর༺ দেখে অতিথিদের মনে এক স্নিগ্ধতার অনুভূতি তৈরি হয়।
তাছাড়া হোটেলের সব চাদর সাদা রঙের চাদর হওয়ায় একইসঙ্গে সবগুলো ধুয়েও নেওয়া যায়। ভিন্ন রঙের চাদর হলে, এক 🌺চাদরের রং অন্য চাদরে লেগে যেতে পারে। যা হোটেল কর্তৃপক্ষের খরচ বাড়াবে।
অনেকের ধারণা, হোটেলের দেওয়াল🔜 বা পর্দা যে রঙেরই হোক না কেন, সাদা রং-এর বিছানা ও বালিশের কভার দিব্যি মানিয়ে যায়। তাই সাদা রঙকেই ব্যবহার করা বেশি সুবিধাজনক বলে ম🍌নে করা হয়।