বাংলাদেশের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেখে সন্তষ্টি প্রকাশ করেছেন ওআইসি, রাশিয়া, ফিলিস্তিন ও গ🥂াম্বিয়ার পর্যবেক্ষকেরা।
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে সংবাদ সম্✱মেলনে নির্বাচন নিয়ে সন্তুষ্টির কথা জানান তারা।
সংবাদ সম্ꦅমেল🐽নে তারা বলেন, “ভোটার এবং প্রার্থীর এজেন্টদের সঙ্গে আমরা কথা বলেছি, আমরা সন্তুষ্ট।”
ওআইসির নির্বাচন ইউনিটের প্রধান শেখ মোহাম্মদ বন্দর বলেন, “পর্যবেক্ষক হিসেবে সহিংসতার কোনো চিহ্ন আমাদের চোখে পড়েনি। আমিཧ অবাক হয়েছি, দোকানপাট বন্ধ কেন! সড়কে কোনো মানুষ দেখা যায়নি। শহর ছিল শান্♔ত।”
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমাকꦿে দুইবার প্রশ্ন করা হয়েছে, আপনি এমন একটি দেশ থেকে এসেছেন যেখানে যুদ্ধ চলছে। বাংলাদেশে আসা কি গুরুত্বপূর্ণ? বাংলাদেশে আসার জন্য আপনার ওপর কোনো চাপ ছিল? বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের চাপ ছিল কিনা? না। বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের সঙ্গে আমাদের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। আমরা আমন্ত্রণ পেয়েছিলাম। তিনমাস আগে আমি যখন জিম্বাবুয়েতে ছিলাম, ত✱খন আমন্ত্রণ পত্র পাই। আমি ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর থেকে এসেছি। সেখানে কোনো যুদ্ধ চলছে না।”
আরব ইলেকট্রোরাল বডির ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার কথা 🍒জানিয়ে তিনি বলেন, “আমার দেশের পাশাপাশি আমি ওই সংগঠনেও প্রতিবেদন জমা দেবো। যে কারণে এই আমন্ত্রণে সাড়া দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল।”
তিনি আরও জানান, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো আপনাদের অভিজ্ঞতা এবং আমি ও বাংলাদেশে আমার সহকর্মীরা আজকে যা দেখলাম, তাতে এই সফর থেকে অনেক কিছু শিখেছি। এটা একটা পেশাগত সফর ছিল। নির্বাচনী পরিবেশ দেখে আমরা সন্তুষ্ট। আমরা ভালো ন🔯ির্বাচন প্রক্রিয়া দেখেছি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমি এখনো জান💮ি না কত শতাংশ ভোট পড়েছে। সকালে যখন আমরা কেন্দ্র পরিদর্শন করি, তখন ভোটার উপস্থিতি খুবই কম ছিল। মানুষ আশা করছিল উপস্থিতি বাড়বে। যদি বাধ্🐲যবাধকতা না থাকে, আপনি কেন্দ্রে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন এবং কেউ আপনাকে ভোট দিতে বাধ্য করতে পারে না। ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে আপনাদের দেশে কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই, তাই এ বিষয়ে আমি কোনো মন্তব্য করতে পারি না।`