জাতিগত সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় একের পর এক এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। এর মধ্যে বিদ্রোহী গ্রুপগুলোকে রাজনৈতিক সমাধান খুঁজে বꦺের করার আহ্বান জানিয়েছেন জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) মিয়ানমারের এক গণমাধ💛্যমে প্রকাশিত খবরে এ তথ্য☂ জানানো হয়েছে।
সাম্প্রতিক সময়ে স♈শস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর হামলায় চীন, ভারত ও থাইল্যান্ড সীমান্তে একের পর এক এলাকার নিয়ন্ত্রণ হারাচ্ছে সামরিক জান্তা। যা, ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর জান্তার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।
গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমারের খবরে বলা হয়, মিন অং হ্লাইং বলেন, সশ🦩স্ত্র সংগঠনগুলো যদি বোকার মতো এভাবে লড়াই চালিয়ে যায়, তাহলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষকে ভুগতে হবে। তিনি বলেন, “আমাদের সাধারণ ౠমানুষের জীবন নিয়ে ভাবতে হবে। ওই সব সশস্ত্র সংগঠনকে তাদের সমস্যা রাজনৈতিকভাবে সমাধানে মনোযোগী হতে হবে।”
গত অক্টোবরের শেষের দিকে তিনটি সশস্ত্র গোষ্ঠী উত্তরাঞ্চলীয় শান প্রদেশে যৌথভাবে হামলা শুরু করে। ওই প্রদেশের চীন সীমান্তবর্তী বেশ কয়টি শহর এখন বিদ্রোহীদের দখলে।🀅 সেখানকার ব্যবসা-বাণিজ্য তারাই♐ নিয়ন্ত্রণ করে।
জান্ত🎀ার সামরিক অভ্যুত্থানে অং সান সু চির সরকার উৎখাত👍 হওয়ার পর ‘পিপলস ডিফেন্স ফোর্সেস’ (পিডিএফ) গঠিত হয়। তারা মিয়ানমারের উত্তর ও পূর্বে সেনাবাহিনীর ওপর হামলা শুরু করে।
গত সপ্তাহে পিডিএফ যোদ্ধারা পূর্বাঞ্চলীয় কায়াহ রাজ্যে♋র রাজধানীর কিছু অংশ তারা নিয়ন্ত্রণ করছে। পুরো শহর থেকে জান্তা বাহিনীকে বিতাড়ন করতে তারা লড়াই 💃চালিয়ে যাচ্ছে।
জাতিসংঘের মাঠপর্যায়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী, অক্টোবরে বিদ্রোহীরা হামলা শুরুর প🙈র শিশুসহ ২৫০ বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। দেশজুড়ে পাঁচ লাখের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত 𝓰হয়েছেন।