ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ব্যাপক সামরিক অভিযান শুরু করেছে𒈔 হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটি এরই মধ্যে গাজা উপত্যকা থেকে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ৫ হাজারের বেশি রকেট হামলা চালিয়েছে। নিহত হয়েছে ৪ ইসরাইলি। এই হামলার পর ‘যুদ্ধ পরিস্থিতি’ ঘোষণা ক🌟রেছে ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনী।
আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান পরিস্থিতির মূল্যায়ন করে পাল্টা অভিযানের প🐻রিকল্পনা সাজাচ্ছেন। দেশটির সশস্ত্র๊ বাহিনী বলছে, হামাসকে এ ঘটনার দায় এবং পরিণতি বহন করতে হবে।
হামাসের যোদ্ধারা শুধু রকেট হামলাই নয়, সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলে প্রবেশও করেছেন। হামলায় চা🤡র ইসরায়েলি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জা𒁃জিরা।
হামলার দায় স্বীকার করে হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-ক্বাসাম ব্রি🌄গেডের নেতা মোহাম্মদ দায়েফ বলেছেন, ‘যথেষ্ট হয়েছে, আর নয়। আমরা ফিলিস্তিনিদের রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা এরই মধ্যে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ৫ হাজার রকেট হামলা চালিয়েছি।’
দায়েফ ℱআরও বলেন, শত্রুপক্ষকে একাধিকবার সতর্ক করা হয়েছে। দখলদারেরা এখানে শত শত বেসামরিক নাগরিককে গণহত্যা কর✃েছে। তাদের হামলায় চলতি বছর শত শত মানুষ শহীদ হয়েছে, আহত হয়েছে।
বড় ধরনের এ🤪ই রকেট হামলাকে ‘অপারেশন আল-আকসা স্টর্ম’ হিসেবে ঘোষণা করে আ♐ল-ক্বাসাম ব্রিগেডপ্রধান বলেন, ‘আমরাই আগে হামলা চালিয়েছি।’
আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের সদস্যরা ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর অবস্থান, বিমানবন্দর, বিভিন্ন ঘাঁটিকেღ লক্ষ্য করে ব্যাপক রকেট হামলা চালিয়েছে। সব মিলিয়ে ইসরায়েলে হামলা চালানো রকেটের সংখ্যা ৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
এদিকে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের নিক্ষেপ করা রকেট দেশটির রাজধানী তেল আবিব পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। হামাসের অভিযান 🌄রকেট হামলার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে বোধ হয় খুব একটা শঙ্কার কারণ ছিল না। কিন্তু ইসরায়েলে ঢুকে পড়া ক্বাসাম ব্রিꦆগেডের সদস্যরা বেসমারিক নাগরিকদেরও ছাড়বে না তেল আবিববাসীর আশঙ্কা।
ইসরায়েলের হারেৎজ 🦩সংবাদপত্রের তেল আবিব প্রতিনিধি উদি মুসকাফ বলেন, ‘অধিকাংশ ইসরায়েলি কেবল হামাসের রকেটকে ভয় করছেন না, ইসরায়েলি বসতিতে হামাস যোদ্ধাদের ঢুকে পড়াও তাদের শঙ্কিত করে তুলেছে। সব মিলিয়ে সবাই এই মুহূর্তে অনেকটাই হতভম্ব।’