• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


তাইওয়ানের আকাশে ৩৭ চীনা যুদ্ধবিমান, নতুন করে উত্তেজনা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ৮, ২০২৩, ০৪:৩৩ পিএম
তাইওয়ানের আকাশে ৩৭ চীনা যুদ্ধবিমান, নতুন করে উত্তেজনা

তাইওয়ানের আকাশ প্রতিরক্ষা অঞ্চলের মধ্যে প্রবেশ করল ৩৭ চী💛না যুদ্ধবিমান। বৃহস্পতিবার এমন অভিযোগ করেছে তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা জানিয়েছে, মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যেই চীনা যুদ্ধবিমানগুলো তাইওয়ানের আকাশসীমায় প্রবেশ করে। এ ঘটনায় তাইওয়ান প্রণালীর আশপাশে আবারও নতুন করে উত্তেজন🐻া বৃদ্ধির শঙ্কা দেখা দিয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৮ জুন) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, ৩৭টি চীনা যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশ প♊্রতিরক্ষা অঞ্চলে প্রবেশ করেছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাইওয়ানের এয়ার ডিফেন্স আইডেন্টিফিকেশন জোন (এডিআইজেড) লঙ্ঘন ব্যাপকভাবে বাড়িয়েছে চীন। ২০২২ সাল থওেকেই বেইজিং ঘনঘন তাইওয়ানের আকাশে যুদ্ধবিমান পাঠানো শুরু করে। তবে ২০২৩ সালে এসে এই প্রবেশের মাত্রা দ্বিগুণ হয়ে ওঠে।

তাইওয়ানের জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্র🌸ণালয়ের মুখপাত্র সান লি-ফ্যাং বৃহস্পতিবার ঘোষণা করেছেন, স্থানীয় সময় সকাল ৫টা থেকে🍷 চীনা যুদ্ধবিমান তাইওয়ানের আকাশসীমার মধ্যে দিয়ে উড়তে শুরু করে। এরপর দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় এলাকায় মোট ৩৭টি বিমান প্রবেশ করে। এসব বিমান পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরের দিকে উড়ে চলে গেছে।

ধারণা করা হচ্ছে, তাইওয়ানের বিভিন্ন অংশে বিমান থেকে আক্রমণের প্রস্তুতি🔯 সারছে চীন।

তাইওয়ান নিজেকে স্বা𓂃ধীন দেশ বলে দাবি করলেও চীন দ্বীপটিকে নিজের অবিচ্ছেদ্য অ💝ংশ মনে করে। দেশটি সাম্প্রতিক সময়ে তাইওয়ানকে স্বাধীনতাকামীদের হাত থেকে উদ্ধারে বলপ্রয়োগের হুমকি দিতে শুরু করেছে।

তাইওয়ানের এডিআইজে ভূখণ্ডটির আকাশসীমার চেয়ে অনেক বড়। তাইওয়ানের সামরিক বাহিনী ‘পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে’ জানিয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় টুইটারে বলেছে, টহল বিম✤ান, নৌযান এবং স্থল-ভিত্তিক 🤪ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা সক্রিয় করা হয়েছে।

অবশ্য চীনা যু෴দ্ধবিমানের এই অনুপ্রবেশ এখনো চলমান রয়েছে কিনা তা স্পষ্ট করেনি তাই💛ওয়ানের এই মন্ত্রণালয়।

বিশ্লেষকরা বলছেন, তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা অঞ্চল ন𝕴িয়ে চীনের এই ধরনের কর্মকাণ্ড দে𝔍শটির বৃহত্তর ‘গ্রে-জোন’ কৌশলের অংশ, যার লক্ষ্য দ্বীপটিকে চাপে রাখা।

বিভিন্ন সময় তাইওয়ানের প্রতি মার্কিন সমর্থনে বেইজিং ক্ষোভ🐲 প্রকাশ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র নিজেও তাইওয়ানকে চীনের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। কিন্তু আবার তারা দ্বীপটির স্বাধীনতাকামীদের কাছে অস্ত্রও বিক্রি করে। বিশ্বের বেশিরভাগ দেশের মতো যুক্তরাষ্ট্রেরও তাইওয়ানের সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তবে দেশটি তাইওয়ানের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র সরবরাহকারী ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের সবচেয়ে বড় সমর্থক।

Link copied!