ভারতে গত দুই দশকের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক ট্রেন দুর্ঘটনায় সব মিলিয়ে ২৮৮ জন নিহত এবং আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১ হাজার ১০০ জন। তাদের মধ্যে প্রায় ২০০ জন ওডিশার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। নিহতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚদের মধ্যে এখনো ১০১ জনের পরিচয় শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি।
রাজ্যের স্বাস্থ্য বিভাগের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বা✤র্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, এখনো প্রায় ১০১ জনের ꧟মৃতদেহ শনাক্ত করা যায়নি। ট্রেন দুর্ঘটনার পরে বেশির ভাগ মৃতদেহ আনা হয়েছিল শহরের একটি চিকিৎসাকেন্দ্রে। যেখানে মৃতদেহ খুঁজতে একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে।
আল-জাজিরার প্রতিবেদক উম-ই-কুলসুম বলেন, “পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে তারা (আত্মীয়রা) স্🌳বজনের মৃতদেহ খুঁজে পাওয়ার পর একরকম স্বস্তি প্রকাশ করছেন।𝔍 অন্তত তারা লাশ বাড়িতে নিয়ে চূড়ান্ত বিদায় জানাতে পারবেন। আর যারা খুঁজে পাচ্ছেন না তারা অনুসন্ধান অব্যাহত রেখেছেন।”
ওডিশার স্বাস্থ্য পরিচালক বিজয় কুমার মহাপ✨াত্র বলেছেন, কর্তৃপক্ষ মৃতদেহ সংরক্ষণের জন্য বরফযুক্ত স্থানের খোঁজ করছেন। মৃতদেহ শনাক্ত না করা পর্যন্ত তার ময়নাতদন্ত করা যাচ্ছে না। ওড়িশা রাজ্যের নিয়ম অনুসারে, চার দিন অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত কোনো বেওয়ারিশ মৃতদেহের ম𝐆য়নাতদন্ত করা যাবে না।
এদিকে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি পৃথক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, নিখোঁজ ব্যক্তিদের সন্ধানে স্বজনরা ওডিশা ও অন্যান্য রাজ্যের হাসপাতালগুলোতে ঘ꧃ুরছেন। অন্যদিকে অনেক মরদেহের পরিচয় শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ছে। বালেশ্বর জেলা হাসপাতালের দেওয়ালে এ দুর্ঘটনায় নিহত অনেকের ছবি ঝুলছে। এর মধ্যে দুই কিশোরের ছবিও রয়েছে। যদিও তাদের মুখমণ্ডল থেঁতলে গেছে। এসব ছবির মানুষের স্বজনরা যাতে শনাক্ত করতে পারেন, সে জন্যই এ ব্🐽যবস্থা।