সকালে এক কাপ চা দিয়ে দিন শুরু করেন অনেকে। তবে সেগুলো হয় লাল চা কি🐟ংবা দুধ চা। তবে এবার থেকে অভ্যাস করতে পা𓃲রেন হলুদ চায়ের। কারণ এই চা আপনাকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করবে। এছাড়া এই চায়ের আছে বহু গুণ-
রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
এক চিমটে হলুদ মেশানো চা র﷽ক্তে কোলেস্টꦛেরলের মাত্রা কমায়। হলুদে উপস্থিত কারকিউমিন রক্তে জমতে থাকা কোলেস্টেরলের মাত্রাকে কমিয়ে দেয়। ফলে হার্টঅ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।
সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে
হলুদে কারকিউমিনসমৃদ্ধ উপাদা♉ন রয়েছে, যা শক্তিশালী প্রদাহবিরোধী বৈশিষ্ট্যের। সাধারণ অসুস্থতা ও সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করবে।
দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়
দৃষ্টিশক্তি বাড়ানোর বিশেষ সহায়তাকারী উপাদান হল✤ুদ। হলু🍌দ চোখের রেটিনাকে রক্ষা করে। ফলে দৃষ্টিশক্তি হারানোর ভয় থাকে না।
স্মৃতিশক্তির উন্নতি ঘটে
হলুদে রয়েছে প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা রক্তে উপস্থিত ক্ষতিকর উপাদানদের শরীরে থেকে বের করে দেয়। ফলে ব্রেন সেল ড্যামেজের আশঙ্🐲কা কমে।
কোষগুলোকে ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে
অন্যান্য রঙিন উদ্ভিদভিত্তিক খাব💜ারের মতো কাঁচা হলুদ ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট-সমৃদ্ধ, যা বিনা মূল্যে র্যাডিক্যাল-নিরপেꦰক্ষ (যথা দূষণ, সূর্যালোক) এবং আমাদের কোষগুলোকে ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করে।
ত্বক উজ্জ্বল করে
নিয়মিত হলুদ চা পানে ত্বক দীর্ঘদিন উজ্জ্বলতা💮 ধরে রাখে। এ ছাড়া রূপচর্চায় কাঁচাহলুদের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকে চলে আসছে।
ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়
হলুদ চা ক্যানসার প্রতিরোধে অবদান রাখতে পারে। কারকিউমিনকে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ক্যানসার ইনস্টিটিউট একটি কার্যকর অ্যান্টিকার্সিনোজেন পদার্থ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। হলুদের ভেতরে থাকা অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি প্রপার্টিজ ও অ্যান্টিঅক্সি🐠ꦏডেন্ট শরীরে ক্যান্সার কোষ জন্মাতে দেয় না। ফলে ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে।
যেভাবে বানাবেন হলুদ চা
এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ বা ২ 🌄চা-চামচ হলু♑দগুঁড়া ১ কাপ পানিতে ফুটিয়ে নিন। কম আঁচে ৫ মিনিট সেদ্ধ করুন। তারপর ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে নিন। এরপর স্বাদ পরিবর্তন করতে লেবু ও মধু যোগ করুন। ব্যস, হয়ে গেল কাঁচা হলুদের চা।