• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


জেনে নিন কাঁচা মরিচের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৮, ২০২৩, ০৭:৫২ পিএম
জেনে নিন কাঁচা মরিচের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা
কাঁচা মরিচ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় । ছবি : সংগৃহীত

কাঁচা মরিচ স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। মরিচে থাকা উপাদান ক্যাপসাইকিন মূলত মরিচকে ঝাল করতে ভূমিকা রাখে। কাঁচা মর💧িচ সাধারণত কাঁচা, রান্না কিংবা বিভিন্ন ভাজিতে দিয়ে খাওয়া হয়। এতে আছে ভিটামিন এ, সি, বি-৬, আয়রন, পটাশিয়াম এবং খুবই সামান্য পরিমাণে প্রোটিন ও কার্বোহাইড্রেট। রান্নার জন্য কাঁচা মরিচের ঝালকেই বেশি প্রাধান্য দিতে বলেন পুষ্টিবিদরা। কারণ কাঁচা মরিচের রয়েছে ভেষজ গুণ। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক কাঁচা মরিচের পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা সম্পর্কে-

পুষ্টিগুণ
কাঁচা মরিচে রয়েছে প্রচুর 😼ডায়াটারি 💫ফাইবার, সোডিয়াম, থিয়ামিন, রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, ফলেট, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন এ, সি, কে, বি৬, পটাসিয়াম, কপার এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো উপাদান যা নানাভাবে শরীরের উপকারে আসে।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
প্রতিদিন অন্তত দুইটি কাঁচা মরিচ খেলে অনেক রোগ বালাই থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কারণ এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন সি, বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্๊ট। যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করে।

হজমে কাজ করে
হজমের সমস্যায় খেতে পারেন কাঁচা মরিচ। তেল-মসলার রান্নཧায়ꩵ ঝালের পরিমাণ কমিয়ে দিন। হালকা ঝাল হজমে সাহায্য করে।

খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়
কাঁচা মরিচ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। উচ্চর𝓰ক্তচাপ ও কোলেস্টেরলে ভুগতে থাকা রোগীদের পাতে মরিচ রাখুন।

ডায়াবেটিস দূরে রাখে
কাঁচা মরিচের বিভিন্ন উপকারী উপাদান রক্তে শর্কꦅরার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশেষ ভূম๊িকা পালন করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ডায়াবেটিসের মতো রোগের ঝুঁকি কমায়।

সাইনাসের কষ্ট কমে
কাঁচা মরিচে রয়েছে ক্যাপসিসিন নামক একটি উপাদান, যা ঝাল স্বাদের জন্য দায়ী। এই ক্যাপসিসিন প্রবেশ করা মাত্🌼র মিউকাস মেমব্রেনের মধ্যে রক্তের প্রবাহ বেড়ে যায়। ফলে সাইনাস ইনফেকশনের প্রকোপ দ্রুত কমিয়ে দেয়।

ক্যান্সার দূরে রাখে
কাঁচা মরিচে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে জমে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক🐬 উপাদান বের করে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ক্যান্সার সেল জন্ম নেওয়ার আশঙ্কা কমে।

Link copied!