• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ছেলের জন্য পরীমনির আবেগী খোলা চিঠি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ১২, ২০২৩, ০৩:১০ পিএম
ছেলের জন্য পরীমনির আবেগী খোলা চিঠি
ছবি: সংগৃহীত

ঢাকাই সিনেমার অভিনেত্রী পরীমনির একমাত্র ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্যর  বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) এক বছর পূর্ণ হয়েছে। জন্মদিনের জমকালো সেই আয়োজনে কোনো কমতি রাখেননি পরীমনি। প্রথম জন্মদিনে ছেলেকে নিয়ে এক আবেগঘন চিঠি লিখলেন মা পরী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে  𒁃ভিডিও বানিয়✱ে খোলা চিঠি প্রকাশ করেন এ অভিনেত্রী।

শুক্রবার (১১ আগস্ট) প্রকাশ হওয়া ৪ মিনিট ১৩ সেকেন্ডের ভিডিওতে পরীমনি বলেন,  “আমার বাজান, বড় হয়ে যখন তুমি এটা দেখবে, তখন বুঝবে, গলায় আটকে থাকা কান্না গিলে গিলে মা তোমাকে বলেছিল- এই সেই আনন্দের দিন, যে দিন তুমি আমার বুকে এলে। ছোট্ট দুটো হাত ধরে কী ম𓆉নে হচ্ছিল জানো? পরী সত্যিকারের দুটো ডানা পেলো। কী আনন্দ কী আনন্দ! বড় হয়ে লাল পরী, নীল পরী, হাজার পরীর ভিড়ে♓ শুধু জানবে, তুমি এই মা পরীর দুটো ডানা হয়ে জন্মেছিলে। আমি তোমার বুকে কান পেতে শুনি- মা; গায়ে গা ঘেঁষে, বুকে মিশে থেকে, ঘুমের ঘোরে কিংবা জেগে থেকে, তোমার চোখের দৃষ্টিজুড়ে যেন শুধু আমি; মা আর মা। তোমার জগতজুড়ে যেন একটাই শব্দ- মা। আর এই মা-টা আমি! আহা!

অভিনেত্রী বলেন,  “ভাবতে ভাবতে কখন যে আমাদের এক বছর হয়ে গেলো। তোমার গায়ের ঘ্রাণে বেঁচে আছি আমি। তোমার কান্নায়, হাসিতে, খেলায় 🎐কী দারুণ বেঁচে আছি আমি। দুঃখ আমাকে আর ছুঁতেই পারে না। তোমার সঙ্গে রূপকথার রাজ্যের পৃথিবী আমার। টগবগ করে রাঙা ঘোড়ায় চড়ে আমার পালকির পাশে পাশে চলবে। পথে পথে যত দস্যুই আসুক, তুমি বলবে, আমি আছি, ভয় নেই মা। আমার সত্যিকারের বীরপুরুষ হবে তুমি। আমার সকল শূন্যতার পাশে তুমি এক হয়ে জুড়ে গেছো। তাইতো আমাদের এই সংখ্যা ১০। মনে রেখো, এই তারিখটা কিন্তু তোমার। এই দিনটা তোমার বিশেষ দিন। এই আজ যেমন আমি, আমরা সবাই মিলে ধুমধাম করে তোমার জন্মদিনটা উদযাপন করছি, তুমিও কিন্তু করো। মা যখন থাকবে না বেঁচে, তখনও করবে। ঠিক আছে?”

মা পরীমনি তার একমাত্র সন্তানকে উদ্দেশ্যে করে বলেন,  “শত পুণ্যে আমি তোমায় (রাজ্য) পেয়েছি। এই দেখো আমরা তোমার প্রথ🥃ম মাসের ১০ তারিখটা (এক মাস পূর্তির ছবি সংযুক্ত করে) সেলিব্রেট করছি। কত ছোট্ট তুমি! শুধু একটু কান্না করতে পারো তখন। এরপর দুই মাস, তিন মাস, চার, পাঁচ, ছয়, দেখো কেমন মাস চলে যায়। কাছের মানুষও ছেড়ে চলে যায়। সম্পর্কও কেমন বদলে যায়। শুধু বদলে যায়নি তোমার এই সুন্দর বিশেষ দিনে আয়োজন করে ঘর সাজানো, কেক কাটা। এই যে তোমার মা আছে তো। আনন্দের কমতি কী করে হয়।”

সবশেষে পরী বলেন,  “শোনো পদ্মফুল, এই দিনে তুমি কখনও মন খারাপ করবে না। এই দিন তোমার জন্য অনেক আনন্দের দিন, খুশির দিন। ঠিক আজকের মতোই তুমি এই♉ দিন๊টাকে তোমার ভালোবাসার সবাইকে নিয়ে হইহুল্লোড়ে ভরিয়ে রেখো। কেমন? আমার পুণ্য। তুমিই আমার পুণ্য। তুমি এই পৃথিবীর জন্য আলোর বাহক হও। মা তোমাকে অনেক ভালোবাসে। হ্যাপি বার্থডে বাবা।”

 

Link copied!