• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আলু আমদানির খবরে দুশ্চিন্তায় কৃষক


ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৪, ০৪:২৪ পিএম
আলু আমদানির খবরে দুশ্চিন্তায় কৃষক

গত বছরের তুলনায় এবার উত্তরের কৃষি নির্ভর জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে আ🌠লুর আবাদ বেড়েছে। আগাম আলুতে দাম ভালো পেয়ে লাভের মুখ দেখেছেন কৃষকরা। এদিকে খুচরা 🔯বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার ভারত থেকে আলু আমদানি করছে। এই খবরে দিন দিন জেলায় কৃষক পর্যায়ে দাম কমছে এই সবজির। তাই ভরা মৌসুমের আলুর দাম কেমন হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষকরা।

কৃষি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, জেলার পাঁচটি উপজেলায় আলু আবাদ হয়েছে ২৭ হাজার ১০০ হেক্টর। যা গত বছরের তুলনায় ৯ শত ৩৩ হেক্টর জমিতে বেশি। এক একর জমিতে আলুর আবাদ হচ্ছ🌃ে দশ থেকে সাড়ে দশ ไহাজার কেজি। এতে কৃষকের খরচ হয় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। আর এই আলু বিক্রি হয় ২ লাখ টাকারও বেশি দামে। অর্থাৎ একর প্রতি লাভ হচ্ছে ত্রিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা।

শিং পাড়ার আলু চাষি গিয়াস উদ্দিন বলেন, “আগাম আলু বের হওয়ার আগে বাজার দাম বেশি ছিল। সেসময় আলু ভারত থেকে আমদানি করলে ভাল হতো। সরকারের কাছে দাবি করছি যাতে আমরা ন্༒যায্য দাম পাই।”

কচুবাড়ি এলাকার কৃষক আমিনুল বলেন, “আগাম আলুতে আমাদের কৃষকের লাভ হয়েছে। কিন্তু এখন যেভাবে দিন দিন বাজার দর কমছে তাতে লাভের যে আশা করছি তা আর নাও পে🎃তে পারি। গত ব꧒ছরের তুলনায় একর প্রতি আলু আবাদে খরচ বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা।”

নারগুন ইউনিয়নের কৃষক আরম✨ান আলি বলেন, “আগাম আলু চাষ করে পঞ্চাশ শতাংশ জমিতে আমার ৬০ হাজার টাকা লাভ হয়েছে। কিন্তু আরও ৮০ শতাংশ জমির আলু আছে, যা উঠবে ১৫-২০ দিন পর। যেভাবে দাম কমছে তাত🦩ে লোকসানের আশঙ্কা করছি।”

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, “জেলায় লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে আলু আবাদ বেশি হয়েছে। এবার যারা আগাম 𒀰আলু করেছে তারা বাজারে ভালো দাম পেয়েছে।”

Link copied!