• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হাসপাতাল থেকে পালিয়ে রক্ষা, ১০ বছর পর হাসিনার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৭, ২০২৪, ০৭:০৬ পিএম
হাসপাতাল থেকে পালিয়ে রক্ষা, ১০ বছর পর হাসিনার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা

লক্ষ্মীপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাব উদ্দিন সাবুকে গুলি করে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ👍 হাসিনাসহ ৩৫ জনের নামে মামলা করা হয়েছে। ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বরের ওই ঘটনায় ১০♕ বছর ১০ মাস চার দিন পর বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুপুরে মামলাটি করা হয়।

জেলার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে বিএনপি নেতা সাহাব উদ্দিন সাবু বাদী হয়ে মামলাটি করে𓆉ন।

বাদীর আইনজীবী আহমেদ ফেরদৌস মানিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, “আদালতের বিচারক আবু সুফিয়ান মোহাম্মদ নোমান মামলাটি আমলে নিয়েছেন। তিনি মামলাটি এফআইআর ♓নেওয়ার জন্য সജদর মডেল থানার ওসি নির্দেশ দিয়েছেন।”

অন্য আসামিরা হলেন সাবেক স্বরাষ্টমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর প্রতিরক্🦄ষা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারেক ছিদ্দিকি, সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক এ কে এম শহিদুল হক, র্যাবের সাবেক এডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসান, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, তৎকালীন এআইজি মাহফুজুর রহমান, সাবেক লক্ষ্মীপুর জেলা প্রশাসক মিজানুর রহমান, র্যাব-১১ এর ল্যাফটেনেন্ট কর্নেল তারেক সাঈদ, মেজর মোহাম্মদ আরিফ, ল্যাফটেন্যান্ট কমান্ডার রানা, ডি﷽এডি জাহাঙ্গীর আলম, জেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি তাহেরপুত্র একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু, আনোয়ার সাদাত শিবলু, লক্ষ্মীপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র মোজাম্মেল হায়দার মাসুম ভূঁইয়া, জেলা যুবলীগের সাবেক যুগ্ম-আহ্বায়ক বায়েজীদ ভূঁইয়াসহ ৩৫ জন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৩ সালের ১২ ডিসেম্বর লক্ষ্মীপুরে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সদস্য সচিব সা🐓হাব উদ্দিন সাবুর উত্তর তেমুহনীত🅘ে থাকা বাসায় অভিযান চালায় র্যাব। এ সময় তিনি বাসার পেছনের দরজা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু বাইরে অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়ে থাকা তাহেরপুত্র টিপু, শিবলু ও যুবলীগ নেতা বায়েজীদের কারণে তিনি পালাতে পারেননি।

পরে র্যাবের তারেক সাঈদ, আরিফ ও রানাসহ অভিযুক্তরা তাকে মারধরে করেন। একপর্যায়ে তার ডান পায়ে উরুতে অস্ত্র ঠেকিয়ে গুলি করে। পরে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে পালিয়ে গিয়ে তিনি প্রাণে রক্ষা পায়। একইদিন জেলা যুবদলের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ জুয়েল, বিএনপি কর্মী মাহবুব ও শিহ🅘াবকে গুলি করে হত্যা করা হয়। শেখ হাসিনার নির্দেশে সেইদিন হামলা চালিয়ে বাদীকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। এ ঘটনার সঙ্গে অভিযুক্ত সবাই জড়িত রয়েছেন।

বিএনপ༒ি নেতা সাহাব উদ্দিন সাꦫবু বলেন, “হাসপাতাল থেকে পালিয়ে গিয়ে আমি প্রাণে রক্ষা পেয়েছি। জীবন বাঁচাতে দেশে-বিদেশে পালিয়েছিলাম। তখন মামলার অনেক চেষ্টা করেছি। কিন্তু করতে পারেনি। দীর্ঘ ১০ বছর ১০ মাস পর অবশেষে মামলা করতে পেরেছি।”

Link copied!