দীর্ঘ সময় দলে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) অভিভাবকের ভূমিকায় এককভা♑বেই ছিলেন নাজমুল হাসান পাপন। বোর্ডের গঠনতন্ত্র মেনে দুজন সহ-সভাপতি থাকার কথা থাকলেও নিজের মেয়াদে এই পদে কাউকেই🐠 নিয়োগ দেননি তিনি। রাজনৈতিক পালাবদলের পর পাপনের পালিয়ে যাওয়ায় বোর্ডের কার্যক্রমে নেমে এসেছে স্থবিরতা।
বোর্ডের আঙ্গিনা যাদের পদচারণায় মুখরিত ছিল, রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর তাদের প্রায় সকলেইಞ চলে গিয়েছেন 🅷আড়ালে। বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের খোঁজ নেই। অন্যান্য অনেক বোর্ড পরিচালকই আছেন নাগালের বাইরে। এমন অবস্থাতেই বুধবার বোর্ড মিটিংয়ে হাজির হচ্ছেন পরিচালকরা।
সরকার পরিবর্তনের পর বহুল কাঙ্খিত বোর্ড মিটিং অবশেষে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যেখানে উপস্থিত থাকতে বলা হয়েছে বিসিবির সকল 🍎পরিচালককে। এবারের বোর্ড সভা অবশ্য মিরপ♓ুর শের-ই বাংলায় নয়, অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদে। সকাল ১১টায় শুরু হতে যাওয়া এই সভায় যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে পাপনেরও।
তবে তিনি যোগ দিবেন অনলাইনে♐। আর এদিনই সিদ্ধান্ত হতে পারে বিসিবির নতুন সভাপতি কে হবে সেটা নিয়ে।
এর আগেই অবশ্য জানা গিয়েছে পাপন ক্রিক𒆙েট বোর্ডে নিজের পদ ছাড়তে রাজি। সে হিসেবে বুধবারই আসতে পারে এই সিদ্ধান্ত। আবার সোমবার পদত্যাগ করা জালাল ইউনুসের বদলে নতুন কেউ যুক্ত হতে পারেন বোর্ডে।
বিসিবির এক পরিচালক নিশ্চিত করেছেন বোর্ড সভার ব্যাপারে। সেই পরিচালক বলেন, ‘জরুরি বোর্ড সভা ডেকেছে কাল (বুধ൩বার) সকাল ১১টায়। সব পরিচালকদেরই উপস🅠্থিত হওয়ার কথা। মেইলও পেয়েছি ইতমধ্যে।’
বিꦡসিবির গঠ🉐নতন্ত্র অনুযায়ী, বোর্ড সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার জন্য কমপক্ষে ৯ পরিচালকের উপস্থিতি আবশ্যক। ক্রিকেট বোর্ডের ভবিষ্যতটা অনেকাংশে নির্ভর করবে এই বৈঠকের ওপর।