যদিও এখনো প্রতিটি দলের প্রায় অর্ধেক করে ম্যাচ বাকি। তবে ঢাকা ও ♔সিলেট পর্বশেষে রংপুর রাইডার্স টানা ৭ ম্যাচ জিতে ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গেছে। যে গতিতে তারা এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে শীর্ষ দল হিসেবেই শেষ চারে উঠে যাবে 𝓡বলে মনে করা হচ্ছে।
ঢাকা টানা হারের পর অবশেষে জয় পেয়েছে। রংপুর উড়ন্ত ছন্দে আছে যথারীতি। চট্টগ্রা꧙মের টানা তিন জয়। খুলনার টানা তিন হার।
সিলেটের পর চট্টগ্রামের পথে ছুটছে বিপিএল। পয়েন্ট তালিকায় যথারীতি শীর্ষ স্থানে রংপুর। নুরুল হাসান সোহানের দলটা প্লে-অফের দিকে এক 🦋পা দিয়ে রেখেছে বলাই যায়। সাত ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে সেরা চারে থেকে প্লে-অফ খেলাটা প্রায় নিশ্চিতই করে ফেলেছে দলটি।
আর সবার নিচে যথারীতি ঢাকা ক্যাপিটালস। টানা ছয় ম্যাচ হারার পর সপ্তম ম্যাচে প্রথম জয় পেয়েছে দলটি। ব্যর্থতার বৃত্তে হাবুডুবু খাওয়া দলটিকে একেবারেই ইতিহাস গড়া জয় এনে দিয়েছেন দুই ওপেনার ল🌜িটন ও জুনিয়র তামিম। রাজশাহীর বিপক্ষে বিশাল জয়টা তারা পেয়েছিল একাধিক রেকর্ড গড়ে। ১৪৯ রানে জিতে ব🦄িপিএলে রানের হিসেবে সবচেয়ে বড় জয়ের রেকর্ডও গড়ে দলটি।
৪ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে পয়েন্ট তালিকার দুইয়ে চিটাগং কিংস। এক ম্যাচ বেশি খেলা ফরচুন বরিশালের পয়েন্টও ৬। তবে নেট রান রেটে এগিয়ে থাকায় দুইয়ে চিটাগং কিংস। পাঁচ ম্যাচে ৪ পয়েন্ট নিয়ে চারে খুলনা টাইগার্স। মেহেদি হাসান মিরাজের দল অবশ্য সিলেট পর্বে ছিল জয়শূন্য। এই পর্বে একমಌাত্র জয় না পাওয়া দল তারღাই।
৬ ম্যাচ করে খেলা ꦐসিলেট স্ট্রাইকার্স ও দুর্বা🌱র রাজশাহীর পয়েন্টও ৪ করে। এই দুই দল আছে যথাক্রমে পাঁচ ও ছয়ে। তলানির দল ঢাকা ক্যাপিটালসের পয়েন্ট সাত ম্যাচে ২। সিলেট পর্বে সব ম্যাচে জয় পেয়েছে রংপুর রাইডার্স ও চিটাগং কিংসই। অন্য পাঁচটি দলই হেরেছে অন্তত একটি ম্যাচ।
বিপিএলে অবশ্য সব দল সমান ম্যাচ খেলেনি। রংপুর ♈ও ঢাকা ৭টি করে ম্যাচ খেলে ফেললেও চিটাগং কিংস খেলেছে মাত্র ৪টি ম্যাচ। ৫টি করে ম্যাচ খেলেছে বরিশাল ও খুলনা। আর ৬ ম্যাচ খেলেছে সিলেট স্ট্রাইকার𝓡্স এবং দুর্বার রাজশাহী।