• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২৮ ভাদ্র ১৪৩১, ৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


কোন অভিমানে পর্দার আড়ালে সরে গেলেন সুজন


তারিক আল বান্না
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১১, ২০২৪, ০৫:০৭ পিএম
কোন অভিমানে পর্দার আড়ালে সরে গেলেন সুজন
খালেদ মাহমুদ সুজন । ছবি : সংগৃহীত

বাংলাদেশের স্বাধীনতাꦰ যুদ্ধ চলাকালে ২৬ জুলাই ঢাকায় জন্ম খালেদ মাহমুদ সুজনের। ৫৩ বছর বয়সী সুজন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অলরাউন্ডার ও অধিনায়ক। খেলা ছেড়ে দেওয়ার পর বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। হঠাৎ করেই বোর্ড পরিচালক পদ থেকে সরে দাঁড়ালেন সফল এই ক্রিকেট ব্যক্তিত্ব।

কেন তিনি পদত্যাগ করলেন বা কಌোন্ অভিমানে দায়িত্ব ছাড়লেন, তার বিস্তারিত কারণ এখনো জানা যায়নি। তবে তার পদত্যাগের কারণ প্রকাশ হওয়া খুবই জরুরী। তার অবর্তমানে দেশের ক্রিকেট ক্ষতিগ্রস্থ হবে। কারণ, দেশের ক্রিকেটের সঙ্গে খুবই গভীর ও দীর্ঘদিনের  সম্পর্ক সফল খেলোয়াড় ও চৌকস সংগঠক সুজনের।

১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি ♔বাংলাদেশ দলে খেলেছ𒈔েন এবং ২০০৩ থেকে ২০০৪ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশ জাতীয় দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। ওয়ানডে ও টেস্ট মিলে জাতীয় দলের হয়ে ৮৯টি ম্যাচ খেলে ১২৫৭ রানের পাশাপাশি নিয়েছেন ৮০টি উইকেট।

তার ক্রিকেটীয় অলরাউন্ডার দক্ষতা꧃র জন্য, তিনি তার সময়ে বাংলাদেশের ক্রিকেট অঙ্গনে ‘যোদ্ধা’ হিসাবে পরিচিত ছিলেন। ২০১৮ সালꦺে ত্রিদেশীয় সিরিজের আগে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রযুক্তি পরিচালক হিসাবে কাজ শুরু করেন।

আশির দশকের শেষ দিকে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দলের মাধ্যমে উঠে আসা একজন তরুণ প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান হালিম শাহ্ এর সাথে ২০০০-২০০১ সিজনে ঢাকা মেট্রোপলিসের হয়ে জাতীয় লীগে অভিষিক্ত হন খালেদ মাহমুদ সুজন। দুজনই পরে খেলেছেন ঢাকা বিভাগের হয়ে। হালিম শাহ্‌ একদিন আ🗹বিষ্কার করেছিলেন সুজন তার দুঃসম্পর্কের চাচা হন, সেই থেকে হালিম শাহ্‌ মাঠের ভেতর এবং বাইরে তাকে ‘চাচা’ ডাকা শুরু করেন, তার দেখাদেখি আশরাফুল এবং অন্য ক্রিকেটাররাও সুজনকে চাচা ডাকতে শুরু করলেন। শুধু তাই নয়, সাংবাদিকসহ পরিচিত প্রায় সকলেই তাকে চাচা বলেই ডাকতেন।

ঘরোয়া ক্রিকেটে একজন অলরাউন্ডার হলেও, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তিনি বোলিংয়ে বেশি সাফল্য পান। ১৯৯৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারাতে তিনি বিশেষ ভূ🐓মিকা রাখেন। এই খেলায় তিনি ২৭ রান করেন ও ১০ ওভারে ৩১ রানের বিনিময়ে ৩ উইকেট লাভ করেন; এর জন্য তিনি ম্যাচসেরার পুরস্কা❀র পান। ২০০৩-০৪ সালে মুলতানে পাকিস্তানের বিপক্ষে তৃতীয় টেস্টে তিনি ৩৭ রানে ৪ উইকেট এবং ৬৮ রানে ৩ উইকেট নিয়েছিলেন।

২০০৬ সালে তিনি আন্তর্জাতিক ক্র💜িকেট থেকে অবসর নেন এবং শেষ ম্যাচে সম্মানজনক ৩৬ রান করেন। পরে তিনি বাংলাদেশ জাতীয় ক🅺্রিকেট দলের সহকারী কোচ ও পরে প্রধান কোচ হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন এবং সর্বশেষ তিনি বোর্ডের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

Link copied!