ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব অসুস্থ বিনোদ কাম্বলির📖 পাশে দাঁড়াতে শচীন টেন্ডুলকারসহ তার 🍃বন্ধুদের প্রতি অনুরোধ করেছেন। সাবেক ভারতের তারকা ব্যাটার কাম্বলি দীর্ঘদিন যাবত শারীরিকভাবে অসুস্থ। এক সময় পপ সঙ্গীতও গাইতেন কাম্বলি। এক পর্যায়ে তার গানের গলাও থেমে যেতে থাকে। এমনকি তার কথাবার্তাও অস্পষ্ট হয়ে আসে।
মুম্বাইতে শচীনদের সাবেক কোচ ও পরামর্শদাতা রমাকান্ত আচরেকার স্মরণে একটি অনুষ্ঠানে ৫২ বছর বয়সী কাম্বলিও হাজির ছিলেন। সেখানে কাম্বলিকে খুবই দুর্বল ও শীর্ণক💟ায় দেখাচ্ছিল। কাম্বলি অনুষ্ঠান চলাকালে শচীনেরও সহযোগিতা কামনা কর🔜েন।
ভারতের সাবেক ক্রিকেটার🌌রা, বিশেষ করে ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্যরাও তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসার কথা বলেছে🐎ন।
কিংবদন্তি ব্যাওটার সুনীল গাভাস্কার কাম্বলিকে ‘আমার ছেলের মতো’ বর্ণনা করেন এবং সবাইকে আশ্বাস দেন পুরো সুস্থ হওয়া পর্যন্ত তাকে সাহায্য করবেন।
কাম্বল⛦ির বন🦩্ধু ও সাবেক আম্পায়ার মার্কাস কুটো জানান, ‘কাম্বলি ইতোমধ্যে ১৪ বার পুনর্বাসন কেন্দ্রে কাটিয়েছেন এবং সে বেশ কয়েক বছর ধরে মদপান করেননি। কাম্বলি সুস্থ হওয়ার জন্য লড়াই করছেন।’
ভারতের পেশাদার গল্ফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি কৃতি অলরাউন্ডার কপিল। ൲তিনি অবশ্য এটাও বলেন, আমাদের চেয়ে বেশি তাকে (কাম্বলি) নিজ🥂ের শারীরিক সুস্থতার প্রতি দায়িত্বশীল হতে হবে। তাকে নিজের যত্ন নিতে হবে। সে যদি নিজের দেখাশোনা করতে না চান, তবে আমরা তাকে দেখাশোনা করতে পারি না।’ কপিল আরও বলেন, কাম্বলিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে সবরকম প্রচেষ্টা চালাবেন।
শচীনের সঙ্গে মাত্র ১০ বছর বয়সജ থেকেই বন🔥্ধুত্ব কাম্বলির। কপিল তাই শচীন সহ তার বন্ধুদের কাছে আবেদন জানিয়ে বলেন, ‘আমরা তার বর্তমান অবস্থা দেখে খুব কষ্ট পাই। আমি চাই তার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা তার সাথে সময় কাটাবে এবং অসুস্থতা থেকে মুক্তি পেতে তাকে উত্সাহিত করবে।’
বাঁ-হাতি ব্যাটার কাম্বলি তার টেস্ট ক্যারিয়ারে দারুণ সূচনা করেছিলেন। টানা ডাবল সেঞ্চুরি করে ইতিহাস রচনা করেন। কিন্ত𒁃ু ৭টি টেস্ট পরই মাত্র ২৮ বছর বয়সে তাকে খেলার বাইরে চলে যেতে হয় মাঠের বাইরের উশৃঙ্খল জীবনের কারণে। ২০১৩ সালের নভেম্বরে হার্ট অ্যাটাকের পর তাকে মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গাড়ি চালানোর সময় হঠাৎ অসুস্থ হয়🌳ে পড়েন এবং গাড়ি থামিয়ে দেন। কর্তব্যরত একজন নারী পুলিশ তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করেন।