বিশ্বে এমন দৃশ্য হয়তো এবারই প্রথম চোখে পড়লো। ফুটবল মাঠে জাতীয় সঙ্গীতᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ না গেয়ে নিজ দেশের রাজনৈতিক দ্বণ্ডের প্রতিবাদ করা। আর তা ঘটলো কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের বেলায়।
২০২৩ সালের শেষ দি൲কে দেশটির জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এখনো চলছে রীতিমতো অরাজকতা। রাজনৈতিক বিভেদ খুবই খারাপ পর্যায়ে পে🧜ৗঁছে গেছে। এরই মধ্যে দেশটিতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে। দেশে এমন অস্থিরতার মধ্যে কঙ্গো দল আইভরি কোস্টে এসেছে আফ্রিকান নেশন্স কাপ খেলতে।
‘দ্য লেপার্ড’ বা চিতা নাম🅰ে পরিচিত কঙ্গো ফুটবল দল। দলটির ফুটবলাররা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে ঠিক করে, আবিদ🐼জানে স্বাগতিক আইভরি কোস্টের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে নিজেদের দেশে অস্থির পরিস্থিতির শিকার হয়ে হতাহত হয়েছে যারা, তাদের প্রতি এবং দেশের প্রতি সংহতি প্রকাশ করতে তারা ম্যাচের আগে জাতীয় সংগীত গাইবে না।
জাতীয় সংগীত না গাইলেই বিষয়টা সবার নজরে আসবে এবং কঙ্গোতে কী হচ্ছে সে বিষয়ে জানতে চাইবে সারা বিশ্ব। এ লক্ষ্যেই মূলত ম্যাচ শুরুর আগে জাতীয় সংগীত না গাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। সিদ্ধান্ত মোতাবেক জাতীয় সঙ্গীত বাজার সময় তারা তাতে কণ্ঠ না মিলিয়ে ডান হাতে মুখ ঢেকে বাম হাতের দুই আঙ্গুল কানের ওপর রেখে নিজেদের প্রতিবাদ জানা🍸য় এবং কঙ্গোর জনগনের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করে।
হাত দিয়ে মুখ বন্ধ রাখা এ🅷বং বাম হাতের দুই আঙ্গুল কানের ওপর রেখে ২০২২ সাল থেকেই এক ধরনের প্রতিবাদের ভাষা তৈরি করেছেন কঙ্গোর স্ট্রাইকার সেডরিক বাকামবু। প্রতিটি গোল করার পরই তিনি এভাবে উদযাপন করতেন।
কঙ্গোর ফুটবলাররা একই সঙ্গে নিজেদের দেশে সহিংཧসতায় মৃত মানুষদের প্রতি সহমর্মিতা জানাতে মাঠে নামে কালো আর্মব্যান্ড পরে।
আইভরি কোস্টের কাছে ১-০ গোলে হেরে সেমিফাইনাল থেকেই বিদায় নিয়েছে কঙ্গো।