তামিম ইকবাল ও শাই হোপের ব্যাটে চড়ে ২১০ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছিল খুলনা টাইগার্স। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই চোট পেয়ে লিটন কুমার ❀দাস মাঠ ছাড়লেও সমস্যা হয়নি কཧুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের।
তামিম-হোপের জবাবে কুমিল্লার পক্ষে সিলেটে টর্নেডো উঠিয়েছেন মোহাম্মদ রিজওয়ান ও জনসন চার্লস। রিজওয়ান ৭৩ রানে ফিরলেও অপরাজিত সেঞ্চুꦆরি করে ১০ বল বাকি থাকতেই কুমিল্লাকে অবিশ্বাস্য জয় এনে দেন চার্লস। বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ইতিহাসে (বিপিএল) এটাই সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড। একই সাথে চলতি বিপিএলে প্লে অফ নিশ্চিত করে ফেলল বর্তমান চ্যাম্পিয়নরা।
চলতি বিপিএলে সিলেট পর্বের শেষ ম্যাচে কুমিল্লা ভি🅘ক্টোরিয়ান্সের 🌳বিপক্ষে ২১০ রানের বড় সংগ্রহ পেয়েছে খুলনা টাইগার্স। অধিনায়ক বদলের দিনে নতুন কাপ্তান শাই হোপের ৯১ ও তামিম ইকবালের ৯৫ রানে ভর করে ২ উইকেটে এই সংগ্রহ পায় দলটি।
মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে নামে খুলনা। তৃতীয় ওভারের চতুর্থ বলে মাহমুদুল হাসান জয় ফেরার পর ১৮৪ রানের জুটি গড়েন হোপ ও তামিম। ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ৬১ বলে ৯৫ 𓆉করে ফিরলে ভাঙে এই জুটি।
শেষ ওভারের শেষ বলে শাই হোপ ৫৫ বলে ৯১ রান করে ফেরেন। জয় ও আজম খ🌸ানের ব্যাটে আসে যথাক্রমে ১ ও ১২ রান।
কুমিল্লার হয়ে মোসাদ্দেক হোসেন💃 ও নাসিম শাহ একটি করে উইকেট শিকার করেন। কুমিল্লার খুশদিল শাহ ছাড়া বাকিরা সবাই ২০ এর উপরে করে রান দিয়েছেন।
বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় কুমিল্লাꦰ ভিক্টোরিয়ান্স। শফিকুল ইসলামের বলে বলে হাতে চোট পান লিটন। ব্যথায় কাতরাতে কাতরাতে মাঠ ছাড়েন তিনি। এরপর তিন꧅ নম্বরে নেমে দ্রুত বিদায় নেন কুমিল্লার অধিনায়ক ইমরুল কায়েস।
এরপরই পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন মোহাম্মদ র🐽িজওয়ান ও জনাথন চার্লস। মোহাম্মদ রিজওয়ানের ব্যাটে মাত্র ২৪ বলে আসে হাফ সেঞ্চুরি । দলীয় ১৪৪ রানে ফেরার꧟ আগে তার ৮ চার ও ৪ ছক্কায় ৩৯ বলে ৭৩ রানের বিধ্বংসী ইনিংস খেলেন তিনি।
রিজওয়ানের বিদায়রের ইনিংসের শুরুর ♉দিকে রয়েসয়ে খেলা চার্লস ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন। ৩৬ বলে ফি๊ফটি ছোঁয়ার ওভারে আহমেদ বাটকে পিটিয়ে তোলেন ২২ রান। এরপর নাহিদুলের ওভার থেকে তার ব্যাটে আসে চার ছক্কায় আরও ২৪ রান।
৫৩ বলে টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে দ্বিতীয় আসার দিন🦩ে শেষ পর্যন্ত ৫ চার ও ১১ ছক্কায় ৫৬ বলে ১০৭ রান করে অপরাজিত থাকেন চার্লস। চার্লসের তাণ্ডবে রানের পাহাড় তাড়া করতে গিয়ে ১০ বল হাতে রেখেই জয় নিশ্চিত হয় কুমিল্লার।.