খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বড় ধর্মীয় উৎসব বড় দিন। যে কোন উৎসবকে ঘিরে সে ধর্মের মানুষদের যেমন থাকে নানা আয়োজন তেমনি খ্রিস্টান সমꦇ্প্রদায়ের মানুষদের থাকে নানা আয়োজন। উৎসবে মেহমানদের আনাগোন খুবই সাধারণ ঘটনা। আর দিনটিকে আরও বেশি উৎসবমুখর করে তুলতে প্রয়োজন গৃহ সজ্জা। উৎসবের আমেজ আনতে 𓆉বড় দিনে ঘরকে যেভাবে সাজাবেন-
ক্রিসমাস ট্রি
বড়দিন মানেই ক্রিসমাস ট্রি। তাই তাই এই উৎসবে নিজের ঘরে ‘ক্রিসমাস কর্নার’ তৈরি করতে পারেন। পছন্দমতো ক্রিসমাস ট্রি নিন, তবে যেখানে রাখবেন সে জায়গার আকারের উপর নির্ভর করে ক্রিসমাস ট্রি আনুন। যেহেতু ঘরেই রাখবে খুব একটা বড় ট্র💖ির দরকার নেই। তারপর নিজের পছন্দ মতো করে ট্রি সাজান। এ ক্ষেত্রে টুনি বাল্ব বা ফেয়ারি আলো গাছে জড়িয়ে দিতে পারেন। আর বাজারে ক্রিসমাস ট্রি সাজানো জন্য রয়েছে নানা সামগ্রী। যেসগুলো দিয়ে নিজের মতো করে সাজান।
টেবিল সাজান
বড়দিনের গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো মধ্যে ক্রিসমাস ট্রি যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমনি টেবিলও। কারণ এই উৎসবের সবচেয়ে বড় আয়োজন কেক রাখা হয় টেবিলে। তাই টেবিলটি🦋 সাজিয়ে তুলুন নানা রকম লাইটে। মোম আর সান্টাক্লজের পুতুল দিয়েও রাখতে পারেন। এতে ঘরে উ💛ৎসবের সুন্দর আমেজ দেখা যাবে।
সাজান রঙিন আলোয়
টুনিবাল্ব ঝুলিয়ে দিতে পারেন ঘরের জানালা ও দরজায়। নানা রঙের বাল্ব ঘরকে আরও আলোকিত করবে। এছাড়া উল, বেলুন, আঠা ও সামান্য প্লাস্টার অফ প্যারিস দিয়ে বাড়িতে তৈরি করে নিতে পারেন ꧃আলোর ফানুশ বা ল্যানটার্ন।
ঘর সাজান অন্যরকম ভাবে
ক্রিসমাসে নিজের ঘরকে সাজান মন🏅ের মতো করে। ঘরে নানা রঙের আলো পাশাপাশি রাখতে পারেন ছবি। ঘরে প্রকৃতির ছোঁয়া আনতে রাখুন বিভিন্ন ধরণের ইন্ডোর প্ল্যান্ট।
বড়দিন মানেই ‘স্টার’ বা ‘তারা’। ঝুলিয়ে দিন ঘরের চারপাশে। এছাড়া ‘মেরি ক্রিসম♈াস’ বা ‘শꦯুভ বড়দিন’ লেখা দেয়ালে রঙিন কাগজ লাগাতে পারে।
মোমবাতি আলোয় সাজুক ঘর
মোমবাতি ছাড়া বড়দিনের উৎসব অসম্পূর্ণ। তাই ঘরে নিয়ে আসুন নানা রঙে🌜র মোমবাতি। এগুলো ছড়িযে ছিটিয়ে রাখুন ঘরের বিভ্ন্নি জায়গায়। বিশেষ করে যেখানে ক্রিসমাস ট্রি রাখবেন তার আশে পাশে মোমবাতির স্ট্যান্ডগুলো রাখতে পারেন।