• ঢাকা
  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪, ১৬ ভাদ্র ১৪৩১, ২৬ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


চাঁদ কখন বড় আর নীল হয়?


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: আগস্ট ৩১, ২০২৩, ০৫:২৪ পিএম
চাঁদ কখন বড় আর নীল হয়?
পৃথিবীর আকাশে বড় নীল চাঁদ

চন্দ্রাহত মানুষের কথা অনেকেই জানেন। নীল জোছনায় প্লাবিত পৃথিবীর রূপ দেখেই হয় তো অনেকে চন্দ্রাহত হন। আর এতে কোনো সন্দেহ নেই, চাঁদ যখন পৃথিবীর কাছাকাছি অবস্থান করে তখনই চাঁদের আলোয় ভেসে যায় পৃথিবীর আঙ্গিনা। তেমনই এক বিরল সুপার ব্লু মুন (বড় নীল চাঁদ) বুধবার (৩০ আগস্🎀ট) রাতে বিশ্বজুড়ে মুগ্ধ করেছে অসংখ্য মানুষকে। 

ভারতের চন্দ্রযান-৩ এর রোভার প্রজ্ঞান যখন চাঁদে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তখন স্বাভাবিকভাবেই মানুষের চাঁদ নিয়ে আগ্রহꩵ তুঙ্গে। আর এই সময়ে সুপার ব্লু মুন তাই স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বেশিই মনোযোগ পাচ্ছে সবার। আসুন জেনে নিই সুপার ব্লু মুন কী?  

 

সুপার ব্লু মুন

সুপার ব্লু মুন দুটো ঘটনার সম্মিলিত নাম: সুপার ম♛⭕ুন ও  ব্লু মুন।

যখন এক মাসের মধ্যে দুইবার পূর্ণিমা হয়, তখন দ্বি🅺তীয় পূর্ণিমার চাঁদকে বলা হয় নীল চাঁদ বা ব্লু মুন।  

অন্যদিকে, প๊ূর্ণিমায় চাঁদ যখন স্বাভাবিকের চেয়ে পৃথিবীর কাছাকাছি চলে আসে, তখন তাকে বেশ বড়সড় লাগে, তাই লোকে তাকে সুপার মুন বলে সম্বোধন করে। এ সময় আকাশে চাঁদকে উজ্জ্বল ও বড় দেখায়। সুপার মুন শব্দটি ১৯৭৯ সালে জ্যোতিষী রিচার্ড নোলে প্রথম ব্যবহার করেন।

সুপার মুন কেন হয়?

চাঁদের কক্ষপথটি উপবৃত্তাকার। এটি পৃথিবীর চারপাশে একটি ডিম্বাকৃতির গতিপথ অনুসরণ করে। ফলে এটি ভিন্নভিন্ন সময়ে পৃথিবীর কক্ষপথ থেকে বিভিন্ন দূরত্বে থাকে। বুধবার রাতে চাঁদ তার কক্ষপথে পৃথিবীর 𒁏সবচেয়ে কাছাকাছি ছিল। তাই একে সুপার মুন বলা হচ্ছে। এদিন চাঁদ পৃথিবী থেকে প্রায় ৩ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছিল। এটি ১ আগস্টের সুপারমুনের চেয়ে প্রায় ১৬০ কিলোমিটার কম দূরত্বে ছিল।

যুক্তরাষ্ট্রের মহ🔜াকাশ গবেষণ𒁃া সংস্থা নাসার তথ্য অনুসারে, এবারের সুপার মুনের আকার স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বৃদ্ধি হয় ১৪ শতাংশ। 

নাসার তথ্য অনুযায়ী, সুপারমুন ইস্টার্ন ডেলাইট টাইম (ইডিটি) বুধবার রাত ৯টা ৩৬ মিনিটে পৃথিবীর দ্রাঘিমাংশে সূর্যের বিপরীতে আবির্ভূত হয়। যা বৃহস্পতিবার সূর্য ওঠার ঠিক আগে ৬টা ৪৬ মিনিটের (ইডিটি) দিকে অস্ত যায়।
 

ভার্চুয়াল টেলিস্কোপ প্রজেক্টের প্রতিষ্ঠাতা জিয়ানলুকা মাসি জানিয়েছিলেন, ‘চাঁদটি সব জায়গা থেকে দেখা যাবে। আবহাওয়ার ভালো থাকলে দূরবীণ বা টেলিস্কোপের প্রয়োজন হবে না, খালি চোখেই দেখা যাবে।’
তবে, নাসা পরামর্শ দিয়েছিল বাইনোকুলার বা টেলিস্কোপ ব্যবহাꦏর করার, যাতে চাঁদের গঠন ভালোভাবে বুঝতে পারা যায়।

পরবর্তী সুপার ব্লু মুন দেখা যাবে ২০৩৭ সালে ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের আরো খবর

Link copied!