• ঢাকা
  • শনিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৪, ১৫ ভাদ্র ১৪৩১, ২৫ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যে কারণে কমছে না খাসির মাংস ও মুরগির দাম


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২, ২০২৩, ০৩:১৫ পিএম
যে কারণে কমছে না খাসির মাংস ও মুরগির দাম
কারওয়ান বাজারের মাংসের দোকান। ছবি-সংবাদ প্রকাশ

গরুর মাংসের দাম কেজিতে ১০০ থেকে ২০০ টাকা কমলেও খাসির মাংস কম আয়ের মানুষের ধরাছোঁয়ার বাইরে। বাজারে খাসির মাংস বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১১’শ টাকায়। অন্যদি♌কে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দামও বেড়েছে কেজি প্রতি ১০ থেকে ১৫ টাকা। এমন পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের প্রশ্ন, কেন কমছে না খাসি ও মুরগির মাংসের দাম।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে সরবর𒅌াহ কম থাকায় দাম বℱেশি।

শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) কারওয়ান বাজার ঘুরে এমন๊ চিত্র পাওয়া যায়। সরেজিমনে দেখা যায়, গরুর মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকায়। পাশাপাশি এদিন প্রতি কেজি খাসির মাংস ১ হাজার থেকে ১১’শ টাকা, ব্রয়লার মুরগি ১৭০ থেকে ১৮০ ও সোনালি মুরগি বিক্রি হয়েছে ২৭০ থেকে ২৮০ টাকা।

এর দুই থেকে তিন সপ্তাহ আগে বাজারে গরুর মাংসেꦿর দাম ছিল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। আর দুই থেকে তিন দিন আগে ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম ছিল ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা ও ২৬০ থেকে ২৭০ টাকা।

সৌরভ নামের এক ক্রেতার সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, “বাজারে গরুর মাংসের দাম কমেছে শুনেছি। সকলেই তো আর গরুর মাংস খায় না। সবার রুচিও সমান নয়। ♉অনেকেই চিন্তা করে স্বল্প খরচে মুরগি মাংস খাবে। কিন্তু হঠাৎ করেই মুরগি দাম বেশি। খাসির দাম কমছে না দীর্ঘদিন ধরেই। মাংসের বাজাღরে এমন পরিস্থিতি কেন?”

জুবায়ের ইসলাম নামের এক ক্রেতা বলেন, “গরুর মাংসের দাম কমেছে। বিষয়টি ভালো। তবে মুরগির দাম  বেশি। সকলেই তো আর গরুর মাংস কি🔯নে খেতে চায় না। বাজারটা মনিটরিং করা দরকার।”

সাহবুল্লাহ্ নামের একজন মুরগি বিক্রেতা বলেন, “ব্রয়লার ও সোনালি মুরগির দাম কেজিতে ১০ থেকে ১৫ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। সরবরাহ কম থাকায় বাজারে দুই/তিন দিনের ব্যবধানে দাম বেড়েছে। যেকোনো পণ্যের দাম আমদানি, চাহিদা ও সরবরাহের ও♔পর নির্ভর করে।”

গরুর মাংস বিক্র💎েতা কালাম বলেন, “এখন গরুর সরবরাহ ভালো। কম দামে গরু পাওয়া যাচ্ছে। তাই এখন মাংসের দামও কম। মাছের দামে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে। তাই ক্রেতা মাছ না কিনে গরুর মাংস কিনছে। ক্রেতার চাহিদাও এখন বেশি। এর আগে সিন্ডিকেট ছিল হয়তো। ”

সেলিম নামের এক খাসির মাংস বিক্রেতা বলেন, “গত রমজান মাস থেকেই ১০♍০০/১১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শীতকালে মানুষ পোলাও-বিরিয়ানি বেশি খায়। বিয়ের অনুষ্ঠানও বেশি থাকে। এখন শীতকাল চলে আসছে। তাই চাহিদাও বাড়ছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় সরবরাহ স্বাভাবিক নেই। তাই দাম কমছে না। শীতটা আরেকটু ঘনিয়ে আসুক। দেখা যাক তখন কি হয়?”

 

Link copied!