জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৯๊তম অধিಌবেশনে যোগ দিতে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্র সফরে রয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নিউইয়র্কে ক্লিনটন গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ লিডারস স্টেজ (সিজিআই) অনুষ্ঠানে যোগ তিনি।
এক পর্যায়ে তার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমসহ তিনজনকে স্টেজে ডেকে 💛এনে আন্দোলনে তাদের ভূমিকার প্রশংসা করেন। তবে তাদের মধ্যে এক🀅জনকে নিয়ে বিতর্ক ওঠায় তা নিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম।
বুধবা𒅌র (২৫ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের ফেসবুকে ওয়ালে এ নিয়ে একটি পোস্ট দেন তিনি।
পোস্টে মাহফু♐জ আলম লেখেন, সিজিআই ইভে𓄧ন্টের লোকটি একজন অনুপ্রবেশকারী এবং একজন অসৎ ব্যক্তি ছিল। তার এ অনুপ্রবেশ নাশকতার অংশ।
মাহফুজ বলেন, “ওই ব্যক্তি ব্যক্তিগতভাবে সিজিআই ইভেন্টে যোগ দেন। সেখানে প্রতিনিধি দলের সদস্যসহ আমরা তার উপস্থিতি ও উদ্দেশ্য সম্প🎃র্কে জানতাম না। তিনি প্রতিনিধি দলের কারো সঙ্গে যোগাযোগও করেননি।”
তিনি বলেন, “স্যার যখন আমাদের মঞ্চে ডাকলেন, তিনি তড়িঘড়ি করে দাঁড়িয়ে আমাদের আগে ম🐻ঞ্চের দিকে ছুটে গেলেন। আমি সেই লোকটিকে মঞ্চে যাওয়া থেকে প্রতিরোধ করতে পারিনি, যদিও আমি সন্দেহজনক ছিলাম। আবার বিশ্বনেতা ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের কাছে সামনে আমি অℱসহায় বোধ করছিলাম। মনে হয়, এটা ছিল ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠীর অন্তর্ঘাতের একটি পূর্ব-পরিকল্পিত কাজ।
আন্দোলন ও গণঅভ্যুত্থানের নেতৃবৃন্দ,ꦍ সমন্বযꦇ়কারী ও যোদ্ধাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমরা তার অনুপ্রবেশরোধ করতে পারিনি।”
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, “আমরা😼 আগামী দিনে গণ-অভ্যুত্থানের প্রতিনিধিত্বে꧑র বিষয়ে অত্যন্ত সতর্ক থাকব এবং এই অনুপ্রবেশকারীদের এবং অন্যান্য জবাবদিহি করব।”
এদিকে স্টেজে উঠা ওই ব্যক্ত♉ির নাম জাহিন রোহান রাজিন বলে সা✱মাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ কয়েকজন নিশ্চিত করেছেন। তার সঙ্গে আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকারমন্ত্রী তাজুল ইসলামের ছবিও পাওয়া গেছে।