বর্তমানে ꦓমোট স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৯ হাজার ৭২৭ মেগাওয়াটের মধ্যে গ্রিডভিত্তিক উৎপাদন ক্ষমতা ২৬ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।
বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় 🦩সংসদের অধিবেশনে আওয়ামী লীগের সদস্য এম. আবদুল লতিফে🅺র এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ তথ্য জানান। এসময় অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
নসরুল হামিদ বলেন, “ক্যাপটিভ ও অফগ্রিড নবায়নযোগ্য জ্বালানিসহ বর্তমানে মোট স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৯ হাজার ৭২৭ মেগাওয়াট। বর্তমানে গ্রিডভিত্তিক স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা ২৬ হাজার ৫০৪ মেগাওয়াট। তন্মধ্যে প্রাকৃতিক গ্যাসভিত্তিক ১১ হাজার ৩৫০ মেগাওয়াট (৪৩%), ফার্নেস অয়েলভিত্তিক ৬ হাজার ৪৯২ মেগাওয়াট (২৪%), ডিজেলভিত্তিক ৮২৬ মেগাওয়াট (৩%), কয়লাভিত্তিক ৪ হাজার ৪৯১ মেগাওয়াট ♈(১৭%), হাইড্রো ২৩০ মেগাওয়াট (১%), অনগ্রিড সৌর বিদ্যুৎ ৪৫৯ (২%), বিদ্যুৎ আমদানি ২ হাজার ৬৫৬ মেগাওয়াট (১০%)।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, “বিদ্যুতের চাহিদার প্রেক্ষিতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রাপ্যতা অনুযায়ী বিদ্য꧑ুৎ উৎপাদন করা হয়ে থাকে। ২০২২-২৩ অর্থ-বছরে গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদার বিপরীতে গত বছরের ১৯ এপ্রিল এ সর্বোচ্চ উৎপাদনের পরিমাণ ছিল ১৫ হাজার ৬৪৮ মেগাওয়াট।”
নসরুল হামিদ আরও বলেন, “শীতকালে বিদ্য💙ুতের চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় এ বছর শীতকালে বিদ্যুতের সর্বোচ্চ উৎপাদন ১০ হাজার থেকে ১২ হাজার মেগাওয়াটে নেমে আসে। আগামী গ্রীষ্মকালে বিদ্যুতের সম্ভাব্য চাহিদার পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ৫০০ মেগাওয়াটে উন্নীত হবে।”