পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ করাকে ভারতের অভ্যন্তরীꦗণ বিষয় বলে উল্লেখ করেছেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। তিনি বলেছেন, “দেশে মোট চাহিদার ৮০ শতাংশ ༒পেঁয়াজ উৎপাদন করা হয়। বাকি ২০ শতাংশ আমদানি করতে হয়। এই ২০ শতাংশ ভারতের ওপর নির্ভর করতে হয়।”
বুধবার (১৩ ড𒅌িসেম্বর) জাতীয় ভোক্তা অধিদ🐷প্তরের প্রধান কার্যালয়ের নতুন সভাকক্ষে তিনি এসব কথা বলেন।
সফিকুজ্জামান বলেন, “আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার। সেখানে ঝাম☂েলা চলছে। এ জন্য টেকনাফ বন্দর থেকে দেশে পেঁয়াজ ঢুকছে না। তাই আমাদের ভারতের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। কেন না, ভারত আমাদের কাছের দেশ।”
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, “ভার🗹ত যেদিন পেঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করল, এর পরদিন কেন ঘণ্টায় ঘণ্টায় দাম বেড়ে গেল? এই দাম কে বাড়িয়েছে? এখানে কি সেই বাজার সিন্ডিকেট এবং ৫ থেকে ৬ রিফাইনারি তারা দায়ী। শত শত লোক বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর কাজ করেছে। কীভাবে এক ক্লিকে এক এসএমএস এর মাধ্যমে এগুলো করে?”
সফিকুজ্জামাဣন আরও বলেন, “আমাদের কথা হলো, যারা বাজারꦦ পরিস্থিতি খারাপ করছে, তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ। অর্থাৎ সিন্ডিকেট করতে দেওয়া যাবে না। এটাই আমাদের দায়িত্ব।”