প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসয💖োগ্য নির্বাচন অনুষ✅্ঠানের জন্য তাঁর দৃঢ় সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
নিউইয়র্কে এক নাগরিক সংবর্ধনায় প্রধান অতিথি🗹র ভাষণে তিনি একথা বলেন।
বিএনপি নির্বাচন চায় না,উল্লেখ করে শুক্রবার সন্ধ্যায় শহরের একটি হোটেলে নিউইয়র্ক মেট্রাপলিটন আওয়ামী লীগ আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “বাংলাদেশে একটি অবাধ, সুꦍষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে ইনশাআল্লাহ।”
এ সময় ক্ষমতাসীন আওয়া🎃মী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, ‘বিএনপি কী আসলেই নির্বাচন📖 চায়? তাদের নেতা কে?’
প্রধানমন্ত্রী এখন জাতিসংঘের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক অবস্থান করছেন।
শেখ হাসিনা আরও বলেন, “পলাতক আসামি, অর্থ চোর, অস্ত্র চোরাচালানকারী, খুনি ও ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামജলাকারী (তাদের🐓 নেতা) এই যদি একটি দলের নেতা হয়-তবে মানুষ কেন সেই দলকে এবং তাকে ভোট দেবে?”
তিনি বলেন, “তারা ২০০৮ সালের নির্বাচনে ভোট পায়নি এবং ২০১৪ সালের নির্বাচনেও অংশগ্রহণ করেনি।”
নির্বাচন ঠেকানোর নামে অগ্নিসংযোগ করে মানুষ হত্যার কথা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, “কত প্রাণ কেড়ে নিয়েছে। এখনো সেই পোড়া মানুষের মুখ দেখলেই বোঝা যাবে যে কী জঘন্য কাজ হয়েছে।”
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, “যারা এটি করেছে, তাদের মতো আর কেউ ঘৃণ্য হতে পারে না।”
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা দৃঢ় প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, “ইনশাআল্লাহ অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে। জনগণ সঠি꧟কভাবে ভোট দেবে।”
তিনি বলেন, “বাংলাদেশের জনগণের অন্তত অনু𝓰ধাবন করা উচিত যে-তারা নৌকায় (আ.লীগের নির্বাচনী প্রতীক) ভোট দিয়ে স্বাধী🧸নতা লাভ করেছে এবং নৌকার পক্ষে ভোট দেওয়ায় আজ জনগণের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়েছে।”
সরকার প্রধান বলেন, “নৌকায় (দেশের🅠 জনগণ) ভোট দেওয়ার কারণে সারা বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর♊্তি উজ্জ্বল হয়েছে।”
তিনি আরও বলেন, “যারা বিদেশে থাকেন তাদের বুঝতে হবে বিএ♌নপি-জামায়াতের শাসনামলে বিদেশে কারও সঙ্গে কথা বলা যেত না, এখন মানুষ 𒐪বাংলাদেশকে সম্মানের চোখে দেখে।”
প্রধানমন্ত্রী অপপ্রচারে কর্ণপাত না করার জন্য সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, “বাংলাদেশের ভাবমূর্তি যেন সবসময় উজ্জ্বল হয়-তা আপনাদের সকলকে সর্বদা ﷽মনে রাখতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “আজ যখন বিশ্বনেতারা (বাংলাদেশের সাফল্য) স্বীকৃতি দিচ্ছেন, তখন আমাদ🗹ের কিছু পাপাচারী যা ব𓃲লছে তাতে মনোযোগ দেওয়ার দরকার নেই।”
শেখ হাসিনা বলেন, “বিভিন্ন অপরাধের দায়ে সাজাপ্রাপ্তরা এখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় নিয়েছে ও তাদের অপকর্ম ধামাচাপা দিতে বিভ🎀িন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ও অ্যাপসের মাধ্যমে বিভিন্ন মিথ্যা অপবাদ ছড়াচ্ছে।”
নিন্দুকদের মুখোশ উন্মোচন করার আহ্বান 𒀰জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, “মিথ্যা অপপ্রচার করলে তাদের মুখ উন্মোচিত করতে হবে। মানুষের সামনে তাদের মুখোশ উন্মোচন করা দরকার।”
এই চোরচক্র থেকে সඣবাইকে সচেতন হওয়ার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্🦹রী। সূত্র-বাসস।