• ঢাকা
  • রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘পড়াশোনার পাশাপাশি শিশুদের সৃজনশীল কাজ শেখাতে হবে’


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৩:৪৫ পিএম
‘পড়াশোনার পাশাপাশি শিশুদের সৃজনশীল কাজ শেখাতে হবে’

সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছেন, “আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে, মানুষকে সম্মান দিতে হবে। সমাজের নৈরাজ্য ভাঙতে হবে। আজকের শিশু আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক, দেশ সংস্কারক ও উদ্যোক্তা। শিশুদের আনন্দ দিতে হবে। আনন্দের মধ্য দিয়ে নীতি-নৈতিকতা, আদর্শ, শিষ্টাচার ও পড়াশোনা শেখাতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি সৃজনশীল কাজ শেখাতে হবে। এতে তার চিন্তাশক্তি বৃদ্꧒ধি পাবে।”

রোববার (২৯ স✅ে🎀প্টেম্বর) বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ ২০২৪ উদযাপনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

ꦺএবার দিবসটির প্রতিপাদ্য কন্যাশিশুর স্বপ্নে গড়ি আগামীর বাংলাদেশ।

উপদেষ্টা শারমীন বলেন, “জুলাই বিপ্লবে আমাদের সন্তানরা এমন কিছু দেখেছে যা তাকে কোমলমতি শিশু কথাটি মানতে দিচ্ছে না। আমরা ত💝াদের কোমলভাবে ভালোবেসে আদর করে কাছে ডাকিনি। আমাদের সন্তানদের চলার সাথী যখন গুলি খেয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পড়লো তখনও আমাদের আপনাদের বিবেক নাড়া দিয়েছে।”

তিনি বলেন, “আমরা এমন একটি দেশ চাই যে দেশ হবে শিশুবান্ধব, এমন একটি সমা🐠জ চাই যে সমাজ হবে শিশুর মুক্তচিন্তার উৎকৃষ্টতম স্থান। প্রতিটি পাড়া মহল্লা শিশুদের জন্য থাকবে খেলাধুলার স্থান♓, বেড়ে ওঠার নির্মল পরিবেশ। আমরা চাই প্রতিটি পাড়া মহল্লায় থাকবে শিশুর সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের উপযুক্ত পরিবেশ। আমরা বিজ্ঞানভিত্তিক মুক্তচিন্তার সমাজ চাই। আমাদের বর্তমান সভ্যতা আসলে বিজ্ঞানভিত্তিক সভ্যতা। যে সভ্যতায় উদ্ভাবিত সব প্রযুক্তি এই বৈজ্ঞানিক নিয়মকানুনের ওপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে।”

উপদেষ্টা বলেন, “আমরা সত্য বলিনি, অন্যায়কে সহ্য করেছি মুখবুজে। আমাদের নীতি নৈতিকতা বধির হয়ে গিয়েছিল। আমাদের নিজেদের মধ্যে নৈতিকতা না থাকল꧟ে শিশুদের কী শিক্ষা দেবো? আমরা কেꦯনো আমাদের শিশুদের নিরাপত্তা দিতে পারছি না? ২০২৪ সালের এই শিশুরাই ছিল অগ্রভাগের সৈন্য। এই শিশুরাই এনে দিয়েছে নতুন এক বাংলাদেশ। তাদের এক নতুন নিরাপদ বাংলাদেশ উপহার দেওয়া, একটি সুন্দর নিরাপদ বাংলাদেশ উপহার দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।”

তিনি আরও বলেন, “আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে, মানুষকে সম্মান দিতে হবে। সমাজের নৈরাজ্য ভাঙতে হবে। আজকের শিশু আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক, দেশ সংস্কারক ও উদ্যোক্তা। শিশুদের আনন্দ দিতে হবে। আনন্দের মধ্য ✱দিয়ে নীতি-নৈতিকতা, আদর্শ, শিষ্টাচার ও পড়াশোনা শেখাতে হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি সৃজনশীল কাজ শেখাতে হবে। এতে তার চিন্তাশক্তি বৃদ্ধি পাবে।”

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সম্মানিত সচিব নাজমা মোবারেক। অনুষ্ঠানে স্বাগꦰত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিশু অ্যাকাডেমির মহাপরিচাল🍬ক তানিয়া খান (অতিরিক্ত সচিব)। 

বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সেভ দ্য চিলড্রেন বাংলাদেশের প🉐রিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন।

Link copied!