প্রথম আলো আওয়ামী লীগের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু, 💫দেশের মানুষের শত্রু, এরা এই দেশে কখনোই স্থিতিশীলতা থাকতে দিতে চায় না বলে মন্তব্💎য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সোমবার (১০ এপ্রিল) জাতীয় সংসদের সুবর্ণজয়ন্তী উপল♋ক্ষে বিশেষ অধিবেশনে আনা প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। এ সময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। গত ৭ এপ্রিল ১৪৭ বিধিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেই এ প্রস্তাবটি উপস্থাপন করেন। পরে এ প্রস্তাবের ওপর চার দিন সংসদ সদস্যরা আলোচনা করেন।
প্রথম আলোর সমালোচনা করে প্রধা𓆉নমন্ত্রী বলেন, “একটা ছোট্ট শিশুর হাতে ১০ টাকা দিয়ে তাকে দিয়ে একটা মিথ্যা বলানো, শিশুর মুখ থেকে কিছু কথা বলানো। কী কথা, ভাত, মাছ, মাংসের স্বাধীনতা চাই। একটা ৭ বছরের শিশু তার হাতে ১০টা টাকা তুলে দেওয়া এবং তার কথা রেকর্ড করে সেটা প্রচার করা। খুবই পপুলার পত্রিকা, নাম তার প্রথম আলো, কিন্তু বাস করে অন্ধকারে। আমি এটা অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে বলি যে এরা এই দেশে কখনোই স্থিতিশীলতা চায় না। ২০০৭ সালের যখন ইমার্জেন্সি হয় তখন তারꦯা উৎফুল্ল। দুটি পত্রিকা আদা জল খেয়ে নেমে গেল, বাহবা কুড়াল।”
তিনি বলেন, “একজন সুদখোর আছে, সে আবার বড় প্রিয় আমেরিকার। আমেরিকা একবারও জিজ্ঞাসা করে না একটা ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক এটি তো একটি সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান। সরকারের বেতন তুলত যে এমডি, সে মিলিয়ন মিলিয়ন ডলার কোথায় পেল। যে আমেরিকার মতো জায়গায় সামাজিক ব্যবসা করে, বিনিয়োগ করে দেশ-বিদেশে এই অর্থ কোথা থেক♓ে আসে? এটা কি তারা জিজ্ঞাসা করেছে কখনো, জিজ্ঞাসা করেনি।”
তিনি আরও বলেন, “এদের কাছ থেকে দুর্নীতি, ম🦄ানবতার কথা শুনতে হয়। যারা গরিবের রক্তচোষা টাকা পাচার করে বিদেশে বিনিয়োগ করে নিজেরা শতকোটি টাꦡকার মালিক হয়ে আবার আন্তর্জাতিক পুরস্কারও পেয়ে যায়। আবার এসব লোক এ দেশে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে। মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলে।”