যখন ঘর🍨ে তেমন কিছুই নাই তখন শ🔯ুধু চাল, ডাল ও কিছু মসলা থাকলেই খিচুড় হয়ে যায়। কারও বাজারে যেতে ইচ্ছে করছে না বা যাওয়ার উপায় নাই তখন খিচুড়ি হতে পারে। আবার রান্না করতে ইচ্ছে করছে না তাই সহজ রান্না খিচুড়ি হয়ে যায়। আবার কারও কারও বিশেষ দিনে খিচুড়ি খাওয়ার ইচ্ছা জাগে। যেমন, বৃষ্টি দেখলেই অনেকে খিচুড়ি খেতে চায়। খিচুড়ির সঙ্গে মাংস বা বিভিন্ন ভর্তা কিংবা ইলিশ মাছ স্বাদে ভিন্নতা নিয়ে আসে। বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি খাওয়ার চলন বাঙালির বহুদিনের। কিন্তু কখনো কি জানতে ইচ্ছে করেছে- বৃষ্টি হলেই কেন খিচুড়ি খেতে ইচ্ছে করে?
চাল-ডাল একসঙ্গে মিশেলে খাবারের প্রোটিনের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। আর সঙ্গে কিছু সবজি আর মাংস হলে তো কথাই না। এই খিচুড়ি স্বাস্থ্যকর। তবে অনেক সময়েই অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠে। বিশেষ করে গরমে। গরমে খিচুড়ি খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অনেক সময়েই ক্ষতিকর হয়ে উঠে। কারণ গরমে এই খাবার হজমের সমস্যা হতে পারে। পেটের গন্ডগোল দেখা দিতে পারে। তাই পছন্দের এই খাবার খেয়ে 🍒যাতে কোন সমস্যায় পড়তে না হয়ে সেজন্য বৃষ্টির দিনই বেছে নেন অনেকে।
এছাড়া আরেকটি যে কারণ রয়েছে তা হলো, গ্রামাঞ্চলে রান্নাঘর সাধারণ ঘরের বাইরে হয়। তাই রান্না করতে হলে ঘর থেকে বের হয়ে যেতে হয়। এভাবে রান্না করতে গিয়ে বৃষ্টিতে ভিজে যেতে হয়। বার বার বাইরে যাতে কম যেতে হ൲য় তাই খিচুড়ির আ♏য়োজন থাকতো। সহজেই চাল ডাল ও সবজি মিলিয়ে খুব দ্রুত রান্না করা হতো খিচুড়ি। আর এভাবেই বৃষ্টির দিনের সঙ্গে মিলে মিশে একাকার হয়ে গেছে খিচুড়ি সংস্কৃতি।