ব্যস্ততম জীবনে নানান🌞 কাজের চাপে ঠিকমত ঘুমানো বা বিশ্রামের সুযোগ থাকে না। যার ফলে চোখের নিচে কালো দাগ পড়ার মতো ঘটনা ঘটে হারহামেশায়। আবার বংশগত কারণে মেলানিনের অতিরিক্ত উৎপাদন, দুর্বল রক্ত সঞ্চালন, অবসাদ, ভগ্নস্বাস্থ্য প্রভৃতি কারণেও চোখের নিচে কালি পড়ে।
চোখের নিচে কালো দাগের কারণ
- রাত জাগা আবার অত্যধিক ঘুমের কারণেও চোখের নিচে কালি বা ডার্ক সার্কেল সৃষ্টি করে। ঘুমের অভাব বা অতিরিক্ত ঘুমের কারণে ত্বক নিস্তেজ এবং ফ্যাকাশে হয়ে যেতে পারে।
- চোখের চারদিকের অতি সূক্ষ্ম রক্তনালি সরু হয়ে যাওয়া ও কোলাজেন টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এ সমস্যার মূল কারণ।
- জিনগত কারণেও এক জেনারেশন থেকে আরেক জেনারেশনে এই সমস্যা যেতে পারে।
- পুষ্টির অভাব যেমন- রক্তস্বল্পতা, ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি এগুলো থাকলেও চোখের নিচে কালো দাগ হতে পারে।
- পানিশূন্যতা, রক্তশূন্যতা, হরমোনজনিত সমস্যা (থাইরয়েড), চোখের এলার্জির কারণেও এই সমস্যা হয় অনেকের।
- দীর্ঘদিন ধরে চোখে ওষুধ ব্যবহারের ফলেও চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল হয়।
- বেশি সময় ধরে স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকলেও চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল হয়।
প্রতিরোধের উপায়
* নিয়মিত অত্যন্ত ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুমাতে হবে।
*পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমের সঙ্গে যথেষ্ট পানি পান করার অভ্যাস করতে হবে ডার্ক সার🐬꧋্কেল সারাতে।
*কোল্ড থেরাপি এক্ষেত্রে বেশ কার্যকর। একটি ঠান্ডা কম্প্রেস চোখের নিচের ফোলাভাব কমাতে এবং প্রসারিত রক্🐟তনালিকে সংকুচিত করতে পারে। সে ক্ষেত্রে ঠান্ডা টি ব্যাগ, শসা, হিমায়িত মটর বা বরফ একটি 🧜ওয়াশ ক্লথে মুড়ে চোখের পাতার ওপর কিছুক্ষণ রাখলে ফোলা ও কালি দূর হবে।
*হ👍ালকা শারীরিক ব্যায়াম, খাদ্যাভ্যাসে প্রচুর শাকসবজি ও ফলমূল ✃রাখা জরুরি।
তাছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।