• ঢাকা
  • শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২৯ ভাদ্র ১৪৩১, ৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হিংসা করা যে কারণে নিষিদ্ধ ও ঘৃণিত


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৪, ০২:৪৯ পিএম
হিংসা করা যে কারণে নিষিদ্ধ ও ঘৃণিত
ছবি: সংগৃহীত

হিংসা মানুষের মানসিক প্রতিক্রিয়ার একটি। অন্যের সাফল্য বা ভালো থাকা সহ্য করতে না পারা এবং অন্যের খারাপ চাওয়ার নামই হচ্ছে হিংসা। যা মানুষের অন্তরের কুত্সিত দিকের প্রতিফলন। অনেক মানুষই স্বভඣাবজাতভাবে নিজের গুণ গাইতে পছন্দ করেন। তারা অন্যের ভালো থাকাকে অসহ্যবোধ করেন এবং অন্যের খারাপ সময়ে খুশি হোন। এমন মানুষের মনেই হিংসা জায়গা করে নেয়। যা মানুষকে দুনিয়ায় ফেতনা, ঝগড়া বিবাদের মধ্যে ঠেলে দেয়।

পবিত্র ইসলাম ধর্মে হিংসা করাকে নিষিদ্ধ ও ঘৃণিত কাজ বলা হয়েছে। কারণ হিংসার কারণে মানুষের নেক আমল ধ্বংস হয়। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছে🔯ন, ‘তোমরা হিংসা থেকে বেঁচে থেকো। হিংসা নেক আমলসমূহ ধ্বংস করে দেয়, যেমন আগুনে লাকড়ি ধ্বংস হয়ে যায়। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৯০৫)’

অন্তরে ঈমান থাকলে, নেক আমল করলে এবং গুনাহ থেকে দূরে থাকলে নুর সৃষ্টি হয়। যা মহান  আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করে। সেই অন্তরে যদি হিংসা জায়গা করে নেয় তবে নুর নিভে যায়। নেক আমলগুলো নষ্ট হয়ে যায়। নবিজি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘হিংসা নেক আমলসমূহের নুর বা আলোক নিভিয়ে দ🔯েয়। (সুনানে আবু দাউদ: ৪৯০৬)’ ‘কোনো 🌞বান্দার অন্তরে ঈমান ও হিংসা একত্রিত হতে পারে না। (সুনানে নাসাঈ: ৩১০৯)’

অন্তরে হিংসা থাকলে সেই ব্যক্তি অন্যের ক্ষতি করে। অন্যের উপর অত্যাচার করে। পবিত্র  কোরআনে আল্লাহ তাআলা হিংসুকের হিংসার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে নির্দেশ দিয়েছেন। সুরা ফালাকের শেষ আয়াতে এই বিষয়ে ম🀅হান আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর (আশ্রয় 🍌চাই) হিংসুকের অনিষ্ট থেকে যখন সে হিংসা করে। (সুরা ফালাক: ৫)

Link copied!