মাত্র ৩ ইউরোতে বাড়ি কেনা যাবে ইত✃ালিতে। দেশটির সাম্বুকা দি সিসিলিয়া নামের সিসিলির একটি শহরে এ উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
সাম্বুকা দি সিসিলিয়ার নবনির্বাচিত মেয়র জিউসেপ্পে ক্যাসিওপ্পো সিএনএনকে বলেছেন, বিদেশিরা বা𓆉ড়ি কিনতে শহরটিতে ভীর জমাচ্ছেন।
ক্যাসিওপ্পো জানি𒉰য়েছেন, শহরটির পুরানো সারাসেন অঞ্চলের বাড়িগুলো বিক্রির জন্য কাঠামোগতভাবে ভালো হলেও কিছু সংস্কারের প্রয়োজন।
সাম্বুকা ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপ💟ী মনোযোগ আকর্ষণ করেছিল যখন সিএনএনের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছিল, শহরটিতে এক ইউরোর বিনিময়ে ১৬টি বাড়ি বিক্রি হবে। দুই বছর পর, দ্বিতীয💖়বারের মতো দুই ইউরোতে বাড়ি বিক্রির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল।
এমন প্রস্তাবনা ⛦মধ্যপ্রাচ্য সহ সারা বিশ্ব থেকে ক্রেতাদের আকৃষ্ট করেছে। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতে ২০ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় ২১.৮ মিলিয়ন ডলার) বাড়িয়েছে। এ অর্থ এসেছে নতুন দোকান এবং বিল্ডার, স্থপতি, সার্ভেয়ার, ইন্টেরিয়র ডিজাইনার এবং নোটারিদের সাথে চুক্তি থেকে।
মেয়র জিউসেপ্পে ক্যাসিওপ্পো বলেন, “টাউন হলের মালিকানাধীন বাড়িগুলো বেসরকারি রিয়েল এস্টেট সেক্টরকে পুনরুজ্জীবিত করেছে। যারা নিলামে জিতত🐎ে পারেনি, তারা এর পরিবর্তে সস্তা বাড়ি কিনেছে। এখন পর্যন্ত ২৫০টি বাড়ি বিক্রি হয়েছ⛦ে।”
১৯৬৯ সালে বেলিস উপত্যকা꧃য় ভূমিকম্প আঘাত হানার পর সাম্বুকার কর্তৃপক্ষ শহরের পরিত্যক্ত বাড়িগুলো দখল করে নেয়। স্থানীয়রা বাড়িগুলো ছেড়ে চলে যাওয়ায় কর্তৃপক্ষ সেগুলো অধিকারে নেয়। এ𒈔কটি বিশেষ আইন এসব বাড়ির মালিকানা টাউন হলকে দিয়েছে, যাতে মধ্যস্বত্বভোগীদের প্রয়োজন ছাড়াই দ্রুত বিক্রির অনুমতি দেওয়া হয়।
এখানের প্রতিটি বাড়ি এক ও দুই থেকে তিন বেডরুমের বাড়ি যার আয়তন ৫০ থেকে ৮০ বর্গ মিটার পর্যন্ত। বাড়িগুলো সোনালি-বাদামী পাথর দিয়ে তৈরি এ🃏বং এক থেকে তিন তলা পর্যন্ত উঁচু। অনেক বাড়িতে লোহার তৈরি বারান্দা, প্যানোরামিক ছাদ এবং আলংকারিক খিলান ও জানালা সহ সবুজ রঙের কাঠের দরজা রয়েছে।
বাড়ি কিনতে আগ্রহীরা বাড়ির ছবি, বিবরণ এবং আবেদনপত🎉্র 💛টাউন হলের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।