বিশ্বজুড়ে নতুꦕন ফ্যাশꦡনে নিয়ে সবসময়ই চর্চা থাকে। পরিবেশ, পরিস্থিতি, চাহিদাসহ নানা দিক মাথায় রেখে নতুন ফ্যাশনের আবির্ভাব ঘটে। যে ফ্যাশন বিশ্বজুড়ে সুনাম পায়, তারই চর্চা হয় সর্বত্র। এবার চাঁদে বিচরণকারীদরে জন্য নতুন পোশাক এনে চর্চায় এসেছে ইতালির লাক্সারি ফ্যাশন হাউস প্রাডা।
জানা যায়, নাসার মহাকাশচারীদের জন্য বিশেষ স্পেস☂ স্যুট বা পোশাক তৈরি করা হয়েছে। যা পরে চাঁদে গমন করবেন মহা🅺কাশচারীরা। ২০২৬ সালের দ্বিতীয়ার্ধে নাসার আর্টেমিস-৩ মিশনে পরা হবে এই স্পেস স্যুট।
সম্প্রতি ইতালির মিলানে ইন♚্টারন্যাশনাল অ্যারোনটিক্যাল কংগ্রেসের সংবাদ সম্মেলনে এ স্পেসস্যুট উন্মোচন করা হয়। আমেরিকান প্রাইভেট কোম্পানি অ্যাক্সিওম স্পেসের সঙ্গে যৌথভ🃏াবে এই পোশাক তৈরির কাজ করেছে ফ্যাশন হাউস প্রাডা।
নতুন এই স🍰্পেস স্যুটটি সাদা রঙের। দুই কনুই আর হাঁটুতে ধূসর ম্যাটারিয়াল যুক্ত করা হয়েছে। হাতের অংশে, কোমরের অংশে এবং পোর্টেবল ব্যাকপ্যাকের অংশ রয়েছে রেড অ্যাকসেন্ট লাইন।&n𝓡bsp;
অ্যাক্সিওম স্পেসের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট রাসেল রালসটন জানান, এই স্পেস স্যুটে প্রকৌশল, বিজ্ঞান এবং শিল্পকে একত্র করে তৈরি করা 𒅌হয়েছে। নতুন প্রযুক্তি ও নকশার ব্যবহার করা হয়েছে এই স্পেস স্যুটౠে। যা দিয়ে চাঁদের পৃষ্ঠে আগের চেয়েও বেশি অনুসন্ধান সম্ভব হবে।
রাসেল রালসটন আরও জানান, এই স্যুটটি দারুণ কিছু বৈশিষ্ট্যের অধিকারী। বিশেষভাবে নকশা করে এটি বানানো হয়েছে। এটি জেন্ডার নিউট্রাল এবং ফ্রি সাইজের। 💃যা নারী-পুরুষ সবার জন্য একই রকমভাবে তৈরি করা হয়েছে। স্যুটটির ইঞ্জিনিয়ারড বুট পরে দিনে অন্তত আট ঘণ্টা স্পেসওয়াক করতে পারবেন মহাকাশচারীরা। এছাড়াও এর সাদা উপাদা🀅ন তাপ প্রতিফলন করবে। যার কারণে উচ্চ তাপমাত্রা এবং লুনার ডাস্ট (চাঁদের ধুলা) থেকে সুরক্ষা পাবেন মহাকাশচারীরা।
জান♎া যায়, ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর ২০২৬ সালে আবারও চাঁদে অবতরণের✃ মিশনে যাচ্ছেন মহাকাশচারীরা। এই মিশনে প্রথমবারের মতো নারী মহাকাশচারীও থাকছেন। তাই নতুন স্পেস স্যুটটি জেন্ডার নিউট্রাল করে বানানো হয়েছে। যা সুরক্ষাও নিশ্চিত করবে।
সূত্র: সিএনএন