সন্তানের দেখা শোনা, লালন-পালনে কোনো কমতি রাখে না বাবা-মা। সন্তানও বাবা-মায়ের সঙ্গই বেশি পছ꧟ন্দ করে। কিন্তু পেশাগত এবং পারিবারিক সব দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে সন্তানকেই হয়তো সময় দেওয়া হচ্ছে না। এক সময় সন্তানের সঙ্গে দূরত্ব বেড়ে যায়। বাবা মায়ের কাছ থেকে নিজেকে গুটিয়ে নেয়। মন খারাপ করে কিংবা জেদি হয়ে বাবা মায়ের অবাধ্য হয়ে উঠে প্রিয় সন্তানটি।
অধিকাংশ সন্তানই এখন বাবা মা ও পরিবারের অন্যান্য সদস্য থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিচ্ছে। একা হয়ে যাচ্ছে। এতে সন্তানে🐬র মানসিক বিকাশে ক্ষতি হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা জানান, অবহেলা কিংবা বিভিন্ন পরিস্থিতির কারণে অভিভাবকরা সন্তানকে সময় দিতে পারছে না। আবার সন্তানের কথা বা মতামতের গুরুত্ব দেয় না। এক সময় সন্তান একা হয়ে যায়। নিজের কথা নিজের ভাবনা নিজের ൲মধ্যেই সীমাবদ্ধ রেখে দেয়।
সন্তানকে এমন পরিস্থিত থেকে বেরিয়ে আসতে কিংবা এমন পরিস্থিতির মধ্যে যেন সন্তানকে না পরতে হয় সেদিকে খেয়াল রাখা অভিভাবಌকের দায়িত্ব। তাই কিছু বিষয়ে 𓄧এখনই যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।
বাবা-মায়ের সঙ্গেই সন্তান তার মনের কথা ভাগ করে নেয়। কিন্তু যখন সন্তান কথা বলতে আসে অনেক 🎃বাবা মা তাকে থামিয়ে দেয় বা এড়িয়ে যায়। হয়তো এটা ইচ্ছাকৃত হয় না। তবুও সন্তানের মনে এই অবজ্ঞা বা কথা বলতে না দেওয়ার বিষয়টি ভাবিয়ে তোলে। সন্♏তানের মনে নেতিবাচক ধারণা থাকে। তাই সন্তানের কথা সময় নিয়ে শুনতে হবে। তার কথার গুরুত্ব দিতে হবে।
বর্তমান সময়൲ে পড়াশোনায় অনেক চাপ থাকে। এর বাইরেও শখের বশে সন্তানদের আঁকা, সাঁতার, গান, খেলা, আবৃত্তি শেখানো হয়। নতুন কিছু শেখার আনন্দ থাকে। তবে অতিরিক্ত চাপও বেড়ে যায়। এতে সন্তানরা হাঁপিয়ে উঠে। এক সময় বিরক্ত হয়ে নিজেকে গুটিয়ে নেয়।
সন্তানরা অনেক সময় ব্যক্তিগত সমস্যা পড়ে। যা বড়দের 🏅সঙ্গে শেয়ার করতে দ্বিধাবোধ করে। সেই সমস্যা সন্তানের মানসিক চাপ বাড়িয়ে দেয়। সন্তান নিজেকে গুটিয়ে ফেলে।
সন্তানকে কীভাবে সঙ্গে দেবেন
সন্তানকে একাকিত্ব থেকে বের করতে কোয়ালিটি টাইম কাটানো প্রয়োজন। বাবা মা যখনই𓄧 সময় পাবেন সন্তানের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম উপভোগ করুন। প্র💞তিটি মুহূর্তকে উপভোগ করুন।
সন্তানের সঙ্গে কথা বলুন। কথা🌸 না বললে সন্তানের মনের কথা বা অভিমানের কারণ বোঝা যায় না।꧟ সারাদিন পর হলেও সন্তানের সঙ্গে সময় কাটান।রসন্তানকে নিয়ে বাইরে কোথাও ঘুরে আসুন। খেলাধূলা করুন। সন্তানের সঙ্গে বন্ধুর মতো থাকুন।