ভারতের রাজস্থানের একটি গ্রামে একজন বৃদ্ধাকে হত্য𒊎া করে তার মাংস খাওয়ার অভিযোগে ২৪ বছর বয়সী এক তরুণকে গ্রেপ্ত♍ার করে হাসপাতালে ভর্তি করেছে পুলিশ। ওই তরুণ হাইড্রোফোবিয়ায় ভুগছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার ཧও নিউজ১৮ পৃথক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, ঘট𝕴নাটি শুক্রবার সেন্দ্রা থানার সারধানা গ্রামে ঘটেছে। শান্তি দেবী (৬৫) মাঠে গরু চরাচ্ছিলেন। এ সময় অভিযুক্ত সুরেন্দ্র ঠাকুর পাথর দিয়ে আঘাত করে তাকে হত্যা করে𝕴ন।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সুরেন্দ্র ঠাকুর মুম্বাইয়ের বাস♚িন্দা। তিনি হাইড্রোফোবিয়ায় আক্রান্ত, যা মূলত জলাতঙ্ক সংক্রমণ হয়ে একজন রোগীর চূড়ান্ত পর্যায়। তাকে কোনো পাগল কুকুর কামড় দিয়ে থাকতে পারে এবং এর 🍰জন্য তিনি কোনো চিকিৎসা নেননি।
একজন প্♍রত্যক্ষদর্শী জানান, “আমি ছাগল চরিয়ে ফিরে আসছিলাম ত✃খন দেখলাম যে লোকটি মৃত ওই বৃদ্ধার মাংস খাচ্ছে। আমি ভয় পেয়েছিলাম এবং ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গিয়েছিলাম। অভিযুক্তের রক্তমাখা মুখও দেখেছিলাম।
স্থান🍸ীয় বাসিন্দারা ঘটনাস্থলে এসে চমকে ওঠেন। প্রচুর লোকজন দেখে ওই যুবক পালানোর চেষ্টা করেন। 🌃কিন্তু স্থানীয়রা তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন।
জয়তারানের ডেপুটি সুপারিন্টেনডেন্ট অব পুলিশ সুখরাম বিষ্ণোই বলেছেন, “অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থ এবং আক্রমণাত্মক আচরণ করছে। আমরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। সেখানে তার ডাক্তারি পরীক্ষা চলছে। এমনকি হাসপাতালেও হট্টগোল বাধিয়েছ💜িলেন। এরপরে নার্꧒সিং স্টাফরা তাকে বিছানায় বেঁধে রেখেছিলেন।”
এদিকে শান্তি দেবীর ছেলে বীরেন পুলিশের কাছে একটি অভিযো♎গ দায়ের করেছেন। তিনি তার মাকে খুন করে তার মাংস খাওয়ার অভিযোগ করেছেন। পুলিশ ঠাকুরের বিরুদ্ধে ভারতীয় দ🅘ণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় হত্যা মামলা করেছে। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে নরখাদকের অভিযোগও এনেছে।