সিঙ্গেল থাকার কারণে অনেকে প্রায়ই মন খারাপ করেন। যদি আপনি ব্যাচেলর বা সিঙ্গেল হোন তবে আজকের দিনটি আপনার। আজ ১১ নভেম্বর, ‘ব্যাচেলর দিবস’। ফলে মন খারাপ না করে এই দিনটি উ🧔দযাপন করে নিন আপনার মতো করে। কারণ ব্যাচলর থাকাও কিন্তু খারাপ কিছু না।
আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে নিজের প্রতি মনোযোগ দেওয়ার সময় খুব কম থাকে। আর ব্যাচলর থাকার বড় সুবিধা হলো নিজের প্রতি মনোনিবেশ করতে পারা। নিজের ক্যারিয়ারে মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি নিজের কাজে পর্যাপ্ত সময় দেওয়া যায়। নিজেকে ভালবাসার পর্ꦫযাপ্ত সময় পাওয়🐲া যায় নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া যায়।
ব্য𒆙াচলর দিবস কীভাবে এলো? এখন🍃 নিশ্চয়ই এমন প্রশ্ন আপনার মনে ঘুরছে।
১৯৯০ সালে চীনের নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে এই দিনটি চালু হয়। নভেম্বর ইংরেজি বর্ষের ১১তম ম💜াস। ফলে সব মিলিয়ে এতে আছে চারটি এক। তাই মনে করা হয় তারিখটি ৪টি একক ব্যক্তির প্রতিনিধিত্ব করে। 🌊অর্থাৎ পাশাপাশি থেকেও যে একা থাকা যায়,৪ টি এক যেন তা-ই বোঝাচ্ছে।
জানা যায়, ১৯৯৩ সালে নানজিং বিশ্ববিদ্যালয়ের মিংকাওউঝু ছাত্রাবাসের চারজন ছাত্র আলোচনা করেন, কীভাবে তারা তাদের অবিবাহিত থাকার একঘেয়েমি দূর করতে পারে। তখনই তারা সিদ্ধান্ত নেন ১১ নভেম্বর তাদের মতো আরও যারা সিঙ্গেল আছেন তাদের জন্য একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করবেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক তরুণ তরুণী এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিল। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পুরো দেশে ছড়িয়ে পড়ে খবরটি। তারপর থেক🧔ে চীনের পাশাপাশি অনে💮ক দেশের ব্যাচলররা এই দিবসটি পালন করে।