জিম্বাবুয়ের প্র🌄েসিড๊েন্ট হিসেবে দ্বিতীয় দফায় নির্বাচিত হয়েছেন জেডএএনইউ-পিএফ দলের এমারসন মানাঙ্গগাওয়া। যদিও দেশটির বিরোধীদল এই ফল প্রত্যাখ্যান করেছে। পর্যবেক্ষকরাও নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
শনি🌠বার (২৬ আগস্ট) জিম্বাবুয়ের নির্বাচন কমিশন (জেডইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করে। নির্বাচনে মানাঙ্গগাওয়া পেয়েছেন ৫২ দশমিক ৬ শতাংশ ভোট। আর তার প্রতিদ্বন্দ্বী নেলসন চামিসা ৪৪ শতাংশ ভোট পেয়েছেন। জেডইসি-র চেয়ারওম্যান জাস্টিস চিগুম্বা সাংবাদিকদের সামনে মানাঙ্গগাওয়াকে নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন।
এদিকে ভোটের পর নির্বাচন পর্যবেক্ষকরা বলেন, “ক্ষমতাসীন দল জেডএএনইউ-পিএফ এর পক্ষে পক্ষপাত করা হয়েছে। ইউরোপীয় 🃏ইউনিয়নের পর্যবেক্ষক দল দেশটির ভোট🐬 ‘আতঙ্কের পরিবেশের মধ্যে’ হয়েছে বলে অভিহিত করেছে। যদিও জেডএএনইউ-পিএফ নির্বাচনে কোনো ধরণের কারচুপি করা হয়নি বলে দাবি করেছে।”
বিরোধী নেতা নেলসন চামিসার দল সিটিজেন কোয়ালিশন ফর চেঞ্জের (সিসিসি) মুখপাত্র প্রমিস ম্যাকওয়ানানজি বার্তাসং🍌স্থা এএফপিকে বলেন, “আমরা ফলাফল মেনে নিতে পারছি না।” দলটি শীঘ্রই তার পরবর্তি পদক্ষেপ ঘোষণা করবে বলেও জানান তিনি।
২০১৮ সালের নির্বাচনেও চামিসাকে হারিয়েছ♊িলেন মানাঙ্গগাওয়া। তখনও বিরোধীরা নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলেছিল।
২০১৭ সালে দীর্ঘদিন আফ্রিকার দেশটি শাসন করা রবার্ট ম꧂ুগাবে সামরিক অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হন। পরে ক্ষমতায় আসেন এমারসন মানাঙ্গাওয়া।