• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে যা বললেন মোদি


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৪, ০৩:৪৬ পিএম
তিস্তার পানিবণ্টন নিয়ে যা বললেন মোদি
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ফাইল ফটো

তিস্তার পানি বণ্টন নিয়ে আলোচনা করতে দ্রুতই ভারতের একটি কারিগরিদল বাংলাদেশ সফর করবে বলে �🏅�জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

শনিবার (২২ 🏅জুন) নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর দুই প্🍸রধানমন্ত্রীর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

নরেন্দ্র ম👍োদি বলেন, “বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ই-মেডিকেল ভিসা চালু করা হবে। এছাড়া বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জনগণের ✃সুবিধার্থে রংপুরে একটি নতুন সহকারী হাইকমিশন খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।”

নরেন্দ্র মোদি আরও বলেন, “𝓀আমি আজ সনও্ধ্যায় ক্রিকেট বিশ্বকাপ ম্যাচের জন্য উভয় দলকে শুভকামনা জানাই। বাংলাদেশ ভারতের বৃহত্তম উন্নয়ন অংশীদার এবং আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিই।”

এর আগে নতুন সরকার গঠনের পর এই প্রথম বিদেশি অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতিনিধি পর্যায়ের বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে ৭টি নতুন♕ এবং পুরোনো ৩টি নবায়নসহ ১০টি সমঝোতা স্মারক সই হয়। এ সময় কথা হয় তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি নিয়েও।

বৈঠক শেষে শেখ হাসিনা বলেন, “আমাদের দুই পক্ষের মধ💛্যে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বৈঠক হয়েছে। আমরা অন্যান্য পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়ের মধ্যে রাজনীতি ও নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও সংযোগ, অভিন্ন নদীর পানি বণ্টন, জ্বালানি ও শক্তি এবং আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেছি।”

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সাম্প্রতিক ব🐻ছরগুলোতে দুই দেশই রাষ্ট্রের 🃏সর্বোচ্চ পর্যায়সহ উচ্চপর্যায়ের মধ্যে যোগাযোগ ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ক্রমাগত বিকশিত এবং দ্রুত অগ্রসর হচ্ছে। নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে পারস্পরিক সহযোগিতা ও সম্পৃক্ততার পথ এবং কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনা করেছি।”

শেখ হাসিনা বলেন, “যেহেতু নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে ঢাকা ও দিল্লি নতুনভাবে পথচলা শুরু করেছে, সে ধারাবাহিকতায় আমরা ‘রূপকল্প ২০৪১’ এর ‘স্মার্ট বাংলাদেশ𓂃’ প্রতিষ্ঠা এবং ‘বিকশিত ভারত ২০৪৭’ অনু🎃সরণ নিশ্চিত করার জন্য ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণ করেছি।”

নরেন্দ্র মোদির প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে শেখ হাসিনা বলেন, “চলতি বছরের জানুয়ারিতে দ্বাদশ জাতীয় ꦅসংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সরকার গঠনের পর এটিই কোনো দেশে আমার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফর। আমাকে ও আমার প্রতিনিধিদলকে উষ্ণ আতিথেয়তা প্রদান করায় ভারত সরকারকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় প্রতিবেশী, বিশ্বস্ত বন্ধু ও আঞ্চলিক অংশীদার।”

শেখ হাসিনা আরও বলেন, “১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের ম♊াধ্যমে শুরু হওয়া ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে বাংলাদেশ সবসম⛄য়ই বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত সরকার এবং ভারতের জনগণের অবদানকে কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। ভারতের সেইসব বীরদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাচ্ছি, যারা ১৯৭১ সালের আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।”

Link copied!