তাইওয়ান তার নিজের তৈরি প্রথম সাবমেরিন উন্মোচন করেছে। সম্ভাব্য চীনা আক্রমণের বিরুদ্ধে স্বায়ত্তশাসিত ꧟অঞ্চলটির প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা শক্তিশালী করার প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে নতুন এই সংযোজন। এক প্রতিবদেনে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, তাইওয়ানের প্রেসিডেন🌌্ট সাই ইং-ওয়েন বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বন্দর নগরী কাওশিউং-এ হাইকুন নামক সাবমেরিনটি উম্মোচন করেন।
ক্লাসিক চীনা সাহিত্যের উড়তে পারে এমন একটি পৌরাণিক বিশাল মাছের নাম অনুসারে এর না✅মকরণ করা হয়েছে হাইকুন।
তাইওয়ানের পতাকার রঙের 𒆙সাবমেরিনের সামনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট সাই বলেন, “ইতিহাস চিরকাল এই দিনটিকে মনে রাখবে।” তিনি আরও বলেন, নিজস্ব সাবমেরিন তৈরির ধারণাটিকে আগে ‘একটি অসম্ভব কাজ বলে মনে করা হলেও, আমরা এটি করেছি’।
সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্যানুসারে, ১ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে নির্মিত, ডিজেল-বিদ🎀্যুৎ চালিত সাবমেরিনটি বেশ কয়েকটি পরীক্ষার মধ্য দিয়ে যাবে এবং ২০২৪ সালের শেষ নাগাদ নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে।
মার্কিন কর্মকর্তারা সতর্ক করে বলেছেন যে চীন আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তাইওয়ান আক্রমণ♊ করতে পারে।
তাইওয়ান একটি স্🐟বায়ত্তশাসিত দ্বীপ যাকে চীন নিজেদের অংশ হিসাবে বিবেচনা করে। অধিকাংশ পর্যবেক্ষক ধারনা করেন, চীন অবিলম্বে দ্বীপটি আক্রমণ করবে না।
বেইজিং বলেছে যে তারা তাইওয়ানের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ ‘পুনর্মিলন’ চায়। তবে একই সঙ্গে এটি তাইওয়ানের আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা এবং বিদেশী সমর্থনের বিরুদ্ধে সতর্ক করেছ﷽ে। তাইওয়ান প্রণালীতে সামরিক মহড়ার মাধ্যমে দ্বীপটির ওপর ক্রমবর্ধমানভাবে চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে তারা।