চীনের ধারাবাহিক চোখ রাঙানির মধ্যেই ﷽সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে ৪০০ জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র কিনতে যাচ্ছে তাইওয়ান। এ সিদ্ধান্তে চী🎉ন-তাইওয়ান উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেল।
ব্লুমবার্গ নিউজ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের ক্রমবর্ধমান হুমকির মুখেও তাইওয়ান ৪০০টি মার্কিন স্থল-চালিত হারপুন ক্ষেপণাস্ত্র কিনবে। মূলত ইউএস ও তাইওয়ান বিজনেস কাউ꧋ন্সিলের একজন নেতা এবং তাইওয়ানের ক্ষেপণাস্ত্র কেনার বিষয়টি জানেনღ এমন ব্যক্তিদের বরাত দিয়ে এই তথ্য সামনে আনা হয়েছে।
ইউএস-তাইওয়ান বিজনেস কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট রুপার্ট হ্যামন্ড-♏চেম্বার্সের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তাইওয়ানের পক্ষে ইউএস নেভাল এয়ার সিস্টেম কমান্ডের জারি করা বোয়িংয়ের সঙ্গে একটি চুক্তির ফলে (তাইওয়ান) প্রথমবারের মতো এই ক্ষেপণাস্ত্রের ভ্রাম্যমাণ স্থল-চালিত সংস্꧟করণটি পাবে।
চলতি মাসে মার্কিন প🐲্রতিনিধি পরিষদ🅘ের স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি ক্যালিফোর্নিয়ায় তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট সাই ইং-ওয়েনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। সে সময় চীনের ক্রমবর্ধমান হুমকির মুখেও তাইওয়ানে অস্ত্র সরবরাহ ত্বরান্বিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন তিনি।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলেছে, ৭ এপ্রিল ক্রেতার নাဣম না জানিয়ে ৪০০টি জাহাজ বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের জন্য ১ দশমিক ১৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তির কথা ঘোষণা করে মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন♍। এই ক্ষেপণাস্ত্রের উৎপাদন ২০২৯ সালের মার্চের মধ্যে শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
চীন তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে। তাদের দাবি, গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় পরিচালিত তাইওয়ান তাদের ভূখণ্ডের অংশ। ‘এক চীন’ নীতির অধীন একদিন তারা এই অঞ্চলকে নিজেদের সঙ্গে একীভূত করবে। উল্লেখ্য, ‘এক চীন’ নীতির কারণে কোনো দে♊শ একসঙ্গে বেইজিং এবং তাইপের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সম্পর্ক বজায় রাখতে পারবে না।
এর আগে গত বছরের আগস্টের শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের পꦆ্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসি যখন তাইওয়ান সফর করেন, সে সময়ও তাইওয়ানকে ঘিﷺরে সামরিক মহড়া চালায় চীনের সামরিক বাহিনী। এবার তাইওয়ানের প্রেসিডেন্টের যুক্তরাষ্ট্র সফরের শেষে মহড়া চালিয়েছে চীন।